এক নজরে বাংলাদেশের ঢাকা বিভাগের দর্শনীয় স্থানের সংক্ষিপ্ত বর্ণনা।

ঢাকার দর্শনীয় স্থান-
চিড়িয়াখানা : ঢাকার মিরপুরে অবস্থিত ঢাকা চিড়িয়াখানায় আছে বাংলাদেশী সব পশুপাখি। অনেক দুর্লভ প্রজাতির সব প্রাণী দেখতে পাওয়া যাবে এখানে। প্রবেশ মূল্য ১০ টাকা।
জাতীয় উদ্ভিদ উদ্যান বোটানিক্যাল গার্ডেন  : ঢাকার মিরপুর চিড়িয়াখানা সংলগ্ন বোটানিক্যাল গার্ডেন গাছগাছালিতে সমৃদ্ধ। এখানে প্রায় ১৫ একর জমির ওপর প্রতিষ্ঠিত এই উদ্যানে ছিল পৃথিবীর বিভিন্ন জলবায়ু অঞ্চলের বহু কৃষিজ, জলজ ও শোভাময় উদ্ভিদ। প্রবেশ মূল্য : পাঁচ টাকা।
বলধা গার্ডেন : ঢাকার ওয়ারীতে অবস্থিত বলধা গার্ডেন। নিসর্গী ও দর্শকদের জন্য বলধা গার্ডেন অত্যন্ত আকর্ষণীয় স্থান এবং উপমহাদেশের এতদঞ্চলের ফুলের শোভা উপভোগের অন্যতম প্রখ্যাত ও ঐতিহাসিক উদ্যান। এটি প্রতিদিন খোলা থাকে। প্রবেশ মূল্য পাঁচ টাকা। অনূর্ধ্ব ১০ বছরের শিশুদের েেত্র প্রবেশমূল্য দুই টাকা।
রমনা পার্ক : নিসর্গপ্রেমীদের জন্য রমনা অত্যন্ত আকর্ষণীয় স্থান। শহরের মূল কেন্দ্রে এর অবস্থান। শহরের বুকে এমন প্রকৃতি উপভোগের অন্যতম প্রখ্যাত ও ঐতিহাসিক উদ্যান আর নেই। পার্কে প্রবেশের কোনও রকম প্রবেশ ফি লাগে না।
আহসান মঞ্জিল জাদুঘর : পুরনো ঢাকার সদরঘাট সংলগ্ন বুড়িগঙ্গার তীরে অবস্থিত আহসান মঞ্জিল। প্রবেশ মূল্য জনপ্রতি ১০ টাকা। বিদেশি পর্যটকদের জন্য ৫০ টাকা।
কার্জন হল  : কার্জন হল ঢাকাতে অবস্থিত একটি ঐতিহাসিক ভবন, যা পুরাকীর্তি হিসেবে স্বীকৃত। ১৯০৪ সালে ভারতের তৎকালীন ভাইসরয় এবং গভর্নর জেনারেল জর্জ কার্জন এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। বর্তমানে এটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান ও জীববিজ্ঞান অনুষদের কিছু শ্রেণীক ও পরীার হল হিসেবে ব্যবহƒত হচ্ছে।
জাতীয় জাদুঘর : ঢাকার শাহবাগে গেলে যে জিনিসটি আপনার সবার আগে নজরে পড়বে তা হল জাতীয় জাদুঘর। এর প্রবেশ মূল্য ৫ টাকা।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব নভোথিয়েটার : বিজয় সরণিতে আছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব নভোথিয়েটার। এখানে দেখা যাবে আকাশ, নত্র, তারকারাজির উজ্জ্বল উপস্থিতি। প্রদর্শনী শুরু হয় সকালের প্রদর্শনীর এক ঘণ্টা আগে এবং অন্যান্য প্রদর্শনীর দুই ঘণ্টা আগে কাউন্টার থেকে টিকিট সংগ্রহ করা যাবে। এখানে একই সময়ে ক্যাপসুল রাইড সিমুলেটরে ২০ টাকায় চড়া যাবে। সর্বোচ্চ ৩০ জন ধারণমতা সম্পন্ন এই রাইডে আপনিও চড়তে পারেন। টিকিট মূল্য ৫০ টাকা।
শহীদ জিয়া শিশু পার্ক : শহীদ জিয়া শিশু পার্ক শাহবাগে অবস্থিত। সাপ্তাহিক বন্ধ রোববার। প্রতিটি রাইডে চড়ার জন্য মাথাপিছু ছয় টাকার টিকিট দরকার হয়।
জাতীয় স্মৃতিসৌধ : সাভারে অবস্থিত আমাদের অহংকার জাতীয় স্মৃতিসৌধ। এটি দেখতে হলে আপনাকে যেতে হবে ঢাকার সাভারে।
যেভাবে যাবেন, ঢাকায় বেড়াতে এসে যোগাযোগ করে নিতে পারেন নির্ধারিত তথ্যকেন্দ্র থেকে। প্রতিটি জায়গায় বাস, সিএনজি, রিকশা চলাচল করে।
নারায়ণগঞ্জের দর্শনীয় স্থান
বাংলার তাজমহল : ঢাকা থেকে নারায়ণগঞ্জের দূরত্ব মাত্র ১৭ কিলোমিটার। নারায়ণগঞ্জ জেলার সোনারগাঁওয়ের পেরাবে গড়ে উঠেছে বাংলার তাজমহল। এই তাজমহল দেখতে হলে আপনাকে যেতে হবে সোনারগাঁওয়ের পেরাবে। এন্ট্রি ফি ৫০ টাকা। দেখতে পাবেন আগ্রার তাজমহলের অনুকরণে তৈরি করা হয়েছে বাংলার তাজমহলটি।
সোনারগাঁ জাদুঘর : ঢাকার ঐতিহাসিক নগরী সোনারগাঁ। বাংলার এক সময়ের রাজধানী এই সোনারগাঁয়ে গড়ে তোলা হয়েছে জাদুঘর।
লোকশিল্প জাদুঘর : সোনারগাঁয়ের পানামে রয়েছে শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিনের স্বপ্নে গড়া লোকশিল্প জাদুঘর।
রূপগঞ্জ রাজবাড়ি ঢাকা সিলেট মহাসড়কের মধ্যেখানেই রূপগঞ্জ। সেখানে আছে প্রায় শতবর্ষী রাজবাড়ি। অপূর্ব এই রাজবাড়ীর কারুকার্যমন্ডিত সৌন্দর্য দৃষ্টিনন্দন।
নদী সমূহ শীতলক্ষ্যা, মেঘনা, পুরাতন ব্রক্ষপুত্র, বুড়িগঙ্গা, বালু এবং ধলেশ্বরী নদী
যেভাবে যাবেন, সায়েদাবাদ বাসস্ট্যান্ড থেকে অথবা গুলিস্তান থেকে নারায়ণগঞ্জের সর্বত্র যাবার বাস আছে।
মুন্সিগঞ্জের দর্শনীয় স্থান
ইদ্রাকপুর দুর্গ  : মুন্সীগঞ্জ ডাক বাংলোর পাশেই এ দুর্গটি অবস্থিত। ঢাকা থেকে সড়কপথে ফেরি পার হয়ে অল্প সময়েই পৌঁছা যায় মুন্সীগঞ্জ। গুলিস্তান থেকে এসব গাড়ি ছাড়ে।
রঘুরামপুরে প্রাচীন বৌদ্ধবিহার : কিছুদিন আগেও যে জমিতে ফসলের চাষ করা হতো, সে জমির নিচেই আবিষ্কৃত হলো হাজার বছরের পুরনো বৌদ্ধবিহার। মুন্সীগঞ্জ সদর উপজেলার রামপাল ইউনিয়নের রঘুরামপুর গ্রামে এ বৌদ্ধবিহার আবিষ্কৃত হয়। ঢাকার গুলিস্তান মোড় থেকে দীঘিরপাড় ট্রান্সপোর্টের বাসে নামতে হবে ধলাগাঁও বাজারে। ভাড়া ৬০ টাকা। সময় লাগবে প্রায় দুই ঘণ্টা। বাজার থেকে হেঁটে যাওয়া যাবে বিহারে।
বিখ্যাত খাবারের নাম সিরাজদিখানের পাতক্ষীরা
নদী সমূহ পদ্মা, মেঘনা, ধলেশ্বরী ও ইছামতি নদী
যেভাবে যাবেন, ঢাকা থেকে সড়কপথে অল্প সময়েই পৌঁছা যায় মুন্সিগঞ্জ। গুলিস্তান থেকে এসব গাড়ি ছাড়ে।
বালিয়াটি জমিদারবাড়ি, মানিকগঞ্জে অবস্থিত বালিয়াটি জমিদারবাড়ি।,  ঝিটকা, মানিকগঞ্জ (সরিষা ফুল)
ঢাকার পাশ্ববর্তী জেলা মানিকগঞ্জের ঝিটকায় দিগন্ত বিস্তৃত মাঠজুড়ে রয়েছে সরিষা ক্ষেত। দুই পাশে বিস্তৃত হলুদ ক্ষেতের মাঝে এখানে রয়েছে সারি সারি খেজুর গাছ। এখানকার সরিষা ক্ষেতগুলোর কোনো কোনো জায়গায় মধুচাষিরা বসেছেন মধু সংগ্রহের জন্য। তা ছাড়া খুব সকালে ঝিটকা পৌঁছুতে পারলে বাড়তি পাওনা হবে গাছ থেকেই সদ্য সংগ্রহ করা খেজুরের রস। এসব জায়গায় সূর্য ওঠার আগেই গাছিরা রস নামিয়ে ফেলেন।
কীভাবে যাবেন :পুরনো ঢাকার গুলিস্তান থেকে শুভযাত্রা ও বিআরটিসি পরিবহন, বাবু বাজার থেকে যানযাবিল ও শুকতারা, পশ্চিম ঢাকার গাবতলী থেকে যাত্রীসেবা, পদ্মা লাইন, নবীনবরণ, ভিলেজ লাইন ও জনসেবা পরিবহনে প্রথমে মানিকগঞ্জ যেতে হবে। ভাড়া ৫০-৬০ টাকা। সেখান থেকে আবার লোকাল বাসে চড়ে ঝিটকা। এ জায়গায় স্বাচ্ছন্দ্যে ভ্রমণের জন্য নিজস্ব গাড়ি নিয়ে যাওয়া ভালো। যাদের সে ব্যবস্থা নেই তারা ভাড়ায় মাইক্রো বাস কিংবা অন্য কোনো গাড়ি নিয়ে যেতে পারেন। নিজস্ব গাড়ি নিয়ে গেলে ঢাকা-আরিচা সড়কে মানিকগঞ্জ অতিক্রম করে তরা সেতু পেরিয়ে কিছুদূর সামনে গেলে বাঁ দিকের সড়কটি চলে গেছে ঝিটকায়।
নদী সমূহ পদ্মা, গঙ্গা, ধলেশ্বরী, ইছামতি, করতোয়া, বোরাসাগর তিস্তা ও ব্রক্ষ্মপুত্র
যেভাবে যাবেন, ঢাকা থেকে মানিকগঞ্জের উদ্দেশে অনেক বাস যাতায়াত করে, ভাড়া পড়বে ৫০-৬০ টাকা।
নরসিংদীর দর্শনীয় স্থান
উয়ারী বটেশ্বর : বাংলাদেশের প্রাচীনতম বাণিজ্যকেন্দ্র ছিল নরসিংদীর বেলাবো উপজেলার উয়ারী বটেশ্বর।
লটকন বাগান: লটকন ফলের সীজনে , লটকন বাগান দেখতে যেতে পারেন নরংসিংদী ,বেলাব উপজেলার আমলাব ইউনিয়নের লাখপুর
বিখ্যাত খাবারের নাম : সাগর কলা
নদী সমূহ : মেঘনা, শীতলক্ষ্যা, আড়িয়ালখাঁ ও পুরাতন ব্রক্ষ্মপুত্র
যেভাবে যাবেন, এখানে যেতে হলে আপনাকে সায়েদাবাদ থেকে সরাসরি বেলাবোর বাসে যেতে পারবেন।
গাজীপুরের দর্শনীয় স্থান
ভাওয়াল রাজবাড়ি: গাজীপুর সদরে অবস্থিত প্রাচীন এ রাজবাড়িটি। সুরম্য এ ভবনটিতে ছোট বড় মিলে প্রায় ৩৬০টি কক্ষ আছে। বর্তমানে এটি জেলাপরিষদ কার্যালয় হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে।
ভাওয়াল জাতীয় উদ্যান : গাজীপুর সদর ও শ্রীপুর থানা জুড়ে অবস্থিত ভাওয়াল জাতীয় উদ্যান। পৃথিবীর অন্যান্য জাতীয় উদ্যানের আদলে ৬৪৭৭ হেক্টর জমিতে ১৯৭৩ সালে এ উদ্যান সরকারি ভাবে গড়ে তোলা হয়। জাতীয় উদ্যানের ভেতরে বেশ কয়েকটি বনভোজন কেন্দ্র, ১৩টি কটেজ ও ৬টি রেস্ট হাউস আছে। উদ্যানে প্রবেশ মূল্য জনপ্রতি ৬ টাকা।
সফিপুর আনসার একাডেমি : জেলার কালিয়াকৈর উপজেলায় অবস্থিত আনসার-ভিডিপি একাডেমির বিশাল চত্ত্বর বেড়ানোর জন্য একটি উপযুক্ত যায়গা। অনুমতি সাপেক্ষে বনভোজন করারও ব্যবস্থা আছে এখানে
সাধু নিকোলাসের গির্জা : কালীগঞ্জ উপজেলার নাগরী গ্রামে সাধু নিকোলাসের গির্জাটি প্রতিষ্ঠিত হয় ১৬৬৩ সালে। অধুনা পুরনো গির্জার পাশেই বড়সড় আরেকটি গির্জা নির্মিত হয়েছে। গির্জার সামনে রয়েছে আট ফুট লম্বা যিশুখ্রিস্টের মূর্তি। ১৮ একর জায়গা নিয়ে তৈরি গির্জা প্রাঙ্গণে আছে বাগান, ফাদারের বাসস্থান, মা মেরির গর্ভগৃহ, সাধু নিকোলাস স্কুল, ছাত্রদের হোস্টেল, ব্রাদার্স হাউস ও সরকারি দুটি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
জাগ্রত চৌরঙ্গী : গাজীপুর শহরের বেশ কিছুটা আগে জয়দেবপুর চৌরাস্তায় রয়েছে মহান মুক্তিযুদ্ধের সর্বপ্রথম স্মারক ভাস্কর্য “জাগ্রত চৌরঙ্গী”। ১৯৭১ সালের ১৯ মার্চ গাজীপুরে সংঘটিত প্রথম সশস্ত্র প্রতিরোধ সংগ্রামে শহীদ হুরমত আলীসহ অন্যান্য শহীদদের স্মরণে ১৯৭১ সালেই নির্মিত হয় হয় এ ভাস্কর্যটি। এর স্থপতি আব্দুর রাজ্জাক। ভাস্কর্যটির উচ্চতা প্রায় একশো ফুট। আর এর দু “পাশে ১৬ ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের ১১ নং সেক্টরের ১০৭ জন এবং ৩নং সেক্টরের ১০০ জন শহীদ সৈনিকের নাম খোদাই করা আছে।
ভাওয়াল রাজ শ্মশানেশ্বরী: ভাওয়াল রাজবাড়ি থেকে প্রায় এক কিলোমিটার উত্তরে মৃতপ্রায় চিলাই নদীর দক্ষিণ তীরে অবস্থিত ভাওয়াল রাজ শ্মশানেশ্বরী। এটি ছিল ভাওয়াল রাজ পরিবার সদস্যদের সবদাহের স্থান। প্রাচীন একটি মন্দির ছাড়াও এখানে একটি সমাধিসৌধ আছে।
আরো আছে নন্দন পার্ক,বলধার জমিদার বাড়ী,বাড়ীয়া;৩পূবাইল জমিদার বাড়ী,পূবাইল,বলিয়াদী জমিদার বাড়ী ,টোক বাদশাহি মসজিদ, চৌরা দিঘি ও মাজার, ঢোলসমুদ্র ইত্যাদি।
নদী সমূহ পুরাতন ব্রহ্মপুত্র ,শীতলক্ষ্যা, তুরাগ, বংশী, বালু, বানার, গারগারা ও চিলাই।
কিভাবে যাবেন :ঢাকা থেকে গাজীপুর যেতে পারেন রেল ও সড়ক পথে। ঢাকা থেকে দেশের বিভিন্ন রুটে চলাচলকারী প্রায় সব আন্তঃনগর, কমিউটার, মেইল ট্রেনে চড়ে আসতে পারেন গাজীপুর। এছাড়া ঢাকার কাঁচপুর ও যাত্রাবাড়ী থেকে ট্রান্স সিলভা, অনাবিল, ছালছাবিল পরিবহন, লোহারপুল থেকে রাহবার পরিবহন, মতিঝিল থেকে গাজীপুর পরিবহন, ভাওয়াল পরিবহন, অনিক পরিবহন, সদরঘাট থেকে আজমিরি, স্কাইলাইন পরিবহন, গুলিস্তান থেকে প্রভাতী বনশ্রী।
কোথায় থাকবেন : ঢাকা থেকে দিনে গিয়ে দিনেই শেষ করা সম্ভব গাজীপুর ভ্রমণ। । কিছূ আবসিক হোটেল হলো হোটেল আল মদিনা, থানা রোডে হোটেল মডার্ণ, কোনাবাড়িতে হোটেল ড্রীমল্যান্ড ইত্যাদি।
কিশোরগঞ্জ দর্শনীয় স্থান
ঐতিহাসিক জঙ্গলবাড়ী : ঈশা খাঁর দ্বিতীয় রাজধানী: কিশোরগঞ্জ শহর থেকে ৬ কিঃ মিঃ পূর্বে করিমগঞ্জ উপজেলার কাদিরজঙ্গল ইউনিয়নে জঙ্গলবাড়ীর অবস্থান
দিল্লীর আখড়া : মিঠামইন উপজেলায় অবস্থিত।
এগারসিন্দুর দুর্গ কিশোরগঞ্জ : লাল মাটি, সবুজ গাছগাছালি আর ঐতিহাসিক নিদর্শনে সমৃদ্ধ এগারসিন্দুর। এটি ছিল ঈশা খাঁর শক্ত ঘাঁটি। কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া উপজেলা সদর থেকে প্রায় আট কিলোমিটার দূরে এগারসিন্দুর।
শোলাকিয়া ঈদগাহ: এশিয়া মহাদেশের সর্ববৃহৎ ঈদগাহ হিসেবে শোলাকিয়া ঈদগাহ সর্বজন বিদিত।কিশোরগঞ্জ শহরের পূর্বপ্রান্তে প্রায় ৬.৬১ একর জমিতে অবস্থিত।
বাংলাদেশ-যুক্তরাজ্য মৈত্রী সেতু (ভৈরব সেতু) ও হাওর অঞ্চল।
বিখ্যাত খাবারের নাম কিশোরগঞ্জের তালরসের পিঠা ( চিনির শিরায় ভেজানো)মালাইকারি। ঠিকানা- মদন গোপালের মিষ্টান্ন ভাণ্ডার, গৌরাঙ্গবাজার, কিশোরগঞ্জ,ভৈরবের নকশী পিঠা।
নদী সমূহ ব্রহ্মপুত্র নদ, মেঘনা, ধনু, ঘোড়াউত্রা, বাউলাই, নরসুন্দা, মগরা, বারুনী, চিনাই, সিংগুয়া, সূতী, আড়িয়ালখাঁ, ফুলেশ্বরী, সোয়াইজানী, কালী নদী কুলা নদী।
ময়মনসিংহের দর্শনীয় স্থান
কাজী নজরুলের স্মৃতিবিজড়িত ত্রিশাল : নজরুল স্মৃতিবিজড়িত ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলা। ময়মনসিংহ শহর থেকে চল্লিশ মিনিটের পথ। বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশন এ অঞ্চলে নজরুল স্মৃতিবিজড়িত স্থানগুলোকে নজরুল পর্যটন নিদর্শন হিসেবে ঘোষণা করেছে।
শিমলা দারোগা বাড়ি : কাজীর শিমলা দারোগা বাড়ি বৃহত্তর ময়মনসিংহের মূল্যবান সম্পদ। এখানে জাতীয় কবি কাজী নজরুলের ইসলাম এদেশে প্রথম পদার্পণ ঘটেছিল।
শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন সংগ্রহশালা : ময়মনসিংহ শহরের অন্যতম প্রধান আকর্ষণ জয়নুল আবেদিন সংগ্রহশালা। ব্রহ্মপুত্র নদের তীরে সাহেব কোয়ার্টার নলিনী রঞ্জন সরকারের বাড়িতে এ সংগ্রহশালাটি অবস্থিত।
ময়মনসিংহ বোটানিক্যাল গার্ডেন : বোটানিক্যাল গার্ডেনে প্রবেশ করতে হলে আপনাকে ৩ টাকা মূল্যের টিকিট কিনে প্রবেশ করতে হবে। পার্ক ঘেঁষে ব্রহ্মপুত্র নদ
এ শহরের দর্শনীয় ভবনাদির মধ্যে অন্যতম হাসান মঞ্জিল। শহরে এটি একমাত্র ভবন, যা মুসলিম স্থাপত্যকর্মের অনুপম নিদর্শন। এছাড়া রয়েছে গফরগাঁও উপজেলার ভাষা শহীদ আবদুল জব্বার, ওলি-আল্লাহর মাজার, ধোবাউড়া উপজেলার দর্শা গ্রামে মোগল আমলের পাকা মসজিদ ও মুক্তাগাছার জমিদার বাড়ি।
এছাড়াও ময়মনসিংহ জাদুঘর, সোমেশ্বর বাবুর রাজবাড়ি, কিশোর রায় চৌধুরীর ভবন। বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, বোটানিক্যাল গার্ডেন, আলেক জান্ডার ক্যাসেল,আনন্দ মোহন কলেজ, দুর্গাবাড়ী, কেল্লা তাজপুর ইত্যাদি।
গারোগ্রাম আচ্কীপাড়া হালুয়াঘাট, ময়মনসিংহ।
হালুয়াঘাট উপজেলা সদর থেকে উত্তর-পশ্চিম দিকে প্রায় ১২ কিলোমিটার দূরে ১ নম্বর ভুবনকুড়া ইউনিয়নের এক সবুজ ছায়াঘেরা গ্রাম আচ্কীপাড়া।
বিখ্যাত খাবারের নাম মুক্তাগাছার মণ্ডা, ময়মনসিংহের আমিরতি,দয়াময়ী মিষ্টান্ন ভাণ্ডারের খেজুর গুরের সন্দেশ ( ময়মনসিংহ ),জয়কালী মিষ্টান্ন ভাণ্ডারের ছানার পোলাও ( ময়মনসিংহ )
নদী সমূহ রহ্মপুত্র, সুতিয়া, ক্ষিরু, সাচালিয়া, পাগারিয়া, নাগেশ্বর, কাচাঁমাটিয়া, আয়মন, বানার, নরসুন্দা, বোরাঘাট, দর্শনা, রামখালী, বৈলারি, নিতাই, কংশ, ঘুঘুটিয়া, সাতারখালী, আকালিয়া, জলবুরুঙ্গা, চৌকা মরানদী, রাংসা নদী
কীভাবে যাবেন : মহাখালী থেকে নিরাপদ কিংবা সৌখিন পরিহনের বাস ২০ মিনিট পরপর ময়মনসিংহের উদ্দেশে ছেড়ে আসে। ঢাকা থেকে প্রায় ১৮০ কিলোমিটার ময়মনসিংহ। ঢাকা থেকে সময় লাগে ঘণ্টা তিনেক। বাসের ভাড়া পড়বে ১২০-১৩০ টাকার মধ্যে। এছাড়া কিশোরগঞ্জ, জামালপুর, নেত্রকোনা, শেরপুর, ময়মনসিংহ হয়ে বাস যাতায়াত করে। ইচ্ছা করলে সেই বাসে চড়ে যাওয়া যায়।
থাকার জন্য আবাসিক-অনাবাসিক হোটেল রয়েছে। ঘুরতে চাইলে জেলা শহর থেকে সিএনজি কিংবা লোকাল বাসে ময়মনসিংহের বিভিন্ন স্থাপনা ঘুরে আসতে পারেন।
টাঙ্গাইলের দর্শনীয় স্থান
রসনা বিলাসীদের জন্য উপভোগ্য সুস্বাদু চমচম, বাঙালী রমণীদের জন্য পরম আকর্ষণীয় তাঁতের শাড়ির জন্য টাঙ্গাইল জেলা দেশে বিদেশে সুপরিচিত। আতিয়া মসজিদ ,শাহ্ আদম কাশ্মিরির মাজার- দেলদুয়ার
পরীর দালান, খামার পাড়া মসজিদ ও মাজার – গোপালপুর
ঝরোকা , সাগরদিঘি ,গুপ্তবৃন্দাবন ,পাকুটিয়া আশ্রম ,ধলাপাড়া চৌধুরীবাড়ী ,ধলাপাড়া মসজিদ -ঘাটাইল
ভারতেশ্বরী হোমস্, মহেড়া জমিদার বাড়ী/পুলিশ ট্রেনিং সেন্টার , মির্জাপুর ক্যাডেট কলেজ,পাকুল্লা মসজিদ:,কুমুদিনী নার্সিং স্কুল/ কলেজ- মির্জাপুর
নাগরপুর জমিদার বাড়ি,পুন্ডরীকাক্ষ হাসপাতাল , উপেন্দ্র সরোব,গয়হাটার মট,তেবাড়িয়া জামে মসজিদ,,পাকুটিয়া জমিদার বাড়ী ইত্যাদি- নাগরপুর
বঙ্গবন্ধু সেতু ,এলেঙ্গা রিসোর্ট ,যমুনা রিসোর্ট , কাদিমহামজানি মসজিদ – কালিহাতী
ঐতিহ্যবাহী পোড়াবাড়ি,সন্তোষ,করটিয়া সা’দত কলেজ, কুমুদিনী সরকারী কলেজ,বিন্দুবাসিনীবিদ্যালয় ইত্যাদি – টাঙ্গাইল সদর,মধুপুর জাতীয় উদ্যান ,দোখলা ভিআইপ রেষ্ট হাউজ , পীরগাছা রাবার বাগান ইত্যাদি- মধুপুর
ভূঞাপুরের নীলকুঠি , শিয়ালকোল বন্দর ইত্যাদি – ভূঞাপুর,ধনবাড়ি মসজিদ ও নবাব প্যালেস – ধনবাড়ি
নথখোলা স্মৃতিসৌধ, বাসুলিয়া, রায়বাড়ী ইত্যাদি – বাসাইল,কোকিলা পাবর স্মৃতিসৌধ,মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি স্তম্ভ – সখিপুর
নদী সমূহ যমুনা, ধলেশ্বরী, বংশী, লৌহজং, খিরু, যুগনী,ফটিকজানি,এলংজানি, লাঙ্গুলিয়া, ঝিনাই
বিখ্যাত খাবারের নাম টাঙ্গাইলের চমচম।
শেরপুরের দর্শনীয় স্থান
মধুটিলা ইকোপার্ক: শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলার সীমান্তবর্তী পোড়াগাঁও ইউনিয়নের পাহাড়ঘেরা পরিবেশে স্থাপিত দেশের অন্যতম বিনোদন কেন্দ্র মধুটিলা ইকোপার্ক। এখানে আছে ওয়াচ টাওয়ার , শিশুপার্ক , ক্যান্টিন, তথ্যকেন্দ্র ,ডিসপ্লে মডেল, গোলাপ বাগান, মিনি চিড়িয়াখানা , বিভিন্ন প্রাণীর ভস্কর্য , কৃত্রিম লেক, ষ্টার ব্রীজ , পেডেল বোট , স্টেপিং সিড়ি
শেরপুরের গজনী ইকো পার্ক : ভারতের মেঘালয় রাজ্যের পাদদেশে ঝিনাইগাতীর গারো পাহাড়ের গজনী অবকাশ। লালমাটির উচু-নিচু,পাহাড়,টিলা, পাহাড়ী টিলার মাঝে সমতল ভূমি। দুই পাহাড়ের মাঝে পাহাড়ী ঝর্ণা একে বেঁকে এগিয়ে চলছে। ঝর্ণার পানি এসে ফুলেফেপে উঠছে। সেখানে বাধ দিয়ে তৈরি করা হয়েছে কৃত্রিম লেক। লেকের মাঝে কৃত্রিম পাহাড় এবং পাহাড়ের উপর “লেক ভিউপেন্টাগন”
ঘাগড়া লঙ্কার মসজিদ
সদর থেকে মসজিদটি ১৪ কিলোমিটার দূরে। এক গম্বুজবিশিষ্ট মসজিদটি দৈর্ঘ্য-প্রস্থে ৩০ বাই ৩০ ফুট। গম্বুজের চারপাশ ঘিরে ছোটবড় ১০টি মিনার। মসজিদের পূর্ব দিকে একটি দরজা এবং উত্তর-দক্ষিণে দুটি জানালা। মিহরাব ও দেয়ালে ফুলেল কারুকাজ আছে। এর নির্মাণকাল জানা যায় না, তবে দরজার ওপরের দেয়ালের খোদাই করা ফলক থেকে সংস্কারকাল জানা যায় ১২২৮ হিজরি। প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর মসজিদটির তত্ত্বাবধান করে। সদরের খোয়ারপাড় এলাকা থেকে বাসে চড়ে যেতে হয় ঝিনাইগাতী সড়কের কোয়ারী রোডে। ভাড়া ২৫ টাকা। সেখান থেকে রিকশায় ২০ টাকা ভাড়ায় লস্কর মসজিদ।
রাজার পাহাড় : শ্রীবর্দি উপজেলা সদর থেকে ১৪ কিলোমিটার দূরে কর্ণঝোড়া বাজারের পাশেই রাজার পাহাড়। পাহাড়ি টিলার ওপর ১০০ হেক্টরের বেশি সমতল ভুমি। টিলাজোড়া রাবারের আবাদ। শেরপুরে গারো পাহাড়শ্রেণীর যতগুলো পাহাড় আছে, রাজার পাহাড় তার মধ্যে সবচেয়ে উঁচু। পাহাড় ঘিরে গারো, কোচ, হাজং প্রভৃতি নৃগোষ্ঠীর বসবাস।
সদরের খোয়ারপাড় এলাকা থেকে বাসে ৫০ টাকা ভাড়ায় কর্ণঝোড়া যাওয়া যায়। সেখান থেকে রাজার পাহাড় হাঁটাপথ।
অন্যান্য দর্শনীয় স্থান : নাকুগাঁও স্থলবন্দর, বারোমারী ধর্মপল্লী, নকলার নারায়ণখোলা বেড়শিমুলগাছ, ঝিনাইগাতীর মরিয়মনগর ধর্মপল্লী, আড়াইআনি জমিদারদের শীষমহল
বিখ্যাত খাবারের নাম শেরপুরের (জামালপুর) ছানার পায়েস, ছানার পোলাও
নদী সমূহ ব্রহ্মপুত্র,ভোগাই, নিতাই, কংশ, সোমেশ্বরী, মহারশ্মি ,মালিঝি
কীভাবে যাবেন : ঢাকা থেকে রাজধানী ঢাকা থেকে ময়মনসিংহ হয়ে যাতায়াতই সবচেয়ে উত্তম। উত্তরবঙ্গ থেকে টাঙ্গাইল ুজামালপুর হয়েও আসতে পারেন সড়ক পথে কিংবা রেল পথে জামালপুর পর্যন্ত তার পর জামালপুর থেকে সড়ক পথে আসতে পারেন। শেরপুর শহর থেকে গজনীর দুরত্ব মাত্র ৩০ কিলোমিটার। ঢাকা থেকে সরাসরি মাইক্রো বাস অথবা প্রাইভেটকারে গজনী অবকাশ যেতে পারেন। ঢাকা থেকে নিজস্ব বাহনে মাত্র সাড়েতিন থেকে চার ঘন্টায় ঝিনাইগাতীর গজনী আসা যায়। এ ছাড়া ঢাকার মহাখালি থেকে ড্রিমল্যান্ড বাসে শেরপুর আসা যায়।
কোথায় থাকবেন : শহরে রাতযাপনের জন্য ৫০ থেকে ৫শত টাকায় গেষ্ট হাউজ রোম ভাড়া পাওয়া যায়। শহরের রঘুনাথ বাজারে হোটেল সম্পদ, বুলবুল সড়কে কাকলী ও বর্ণালী গেষ্ট হাউজ, নয়ানী বাজারে ভবানী প্লাজা, বটতলায় আধুনিক মানের থাকার হোটেল রয়েছে। এ
জামালপুরের দর্শনীয় স্থান
গারো পাহাড়ের পাদদেশে যমুনা-ব্রহ্মপুত্র বিধৌত বাংলাদেশের ২০তম জেলা জামালপুর,দেওয়ানগঞ্জের সুগার মিলস
লাউচাপড়া পিকনিক স্পটঃ জায়গাটি জামালপুর জেলার অধীনে হলেও যাওয়ার সহজপথ হলো শেরপুর হয়ে। ঢাকা থেকে সরাসরি শেরপুরে যায় ড্রীমল্যান্ড পরিবহনের বাস। ভাড়া ১১০ টাকা। ড্রীমল্যান্ড স্পেশালে ভাড়া ১৪০ টাকা। শেরপুর থেকে বাসে বকশীগঞ্জের ভাড়া জনপ্রতি ২০ টাকা
গান্ধি আশ্রমঃ মেলান্দহ উপজেলার ঝাউগড়া ইউনিয়নের কাপাস হাটিয়া গ্রামে গান্ধি আশ্রম কেন্দ্র রয়েছে।
দারকি :
দারকি গ্রাম ইসলামপুর :মাছ ধরার বিশেষ এক ধরনের ফাঁদের নাম “দারকি”। জামালপুরের ইসলামপুর উপজেলার হাতিজা গ্রামের নাম বদলে দিয়েছে এই দারকি।
যমুনা ফার্টিলাইজার ,
বিখ্যাত খাবারের নাম : সরিষাবাড়ীর সন্দেস
নদী সমূহ : যমুনা, ব্রহ্মপুত্র ও ঝিনাই
নেত্রকোনার দর্শনীয় স্থান
গারো পাহাড়ের পাদদেশ লেহন করে এঁকেবেঁকে কংশ, সোমেশ্বরী নদীসহ অন্যান্য শাখা নদী নিয়ে বর্তমান নেত্রকোণা জেলা , বিজয়পুর পাহাড়ে চিনামাটির নৈসর্গিক দৃশ্য, দূর্গাপুর,রানীখং মিশন, দূর্গাপুর,টংক শহীদ স্মৃতি সৌধ, দূর্গাপুর,কমলা রাণী দিঘীর ইতিহাস, দূর্গাপুর,সাত শহীদের মাজার, কলমাকান্দা,হযরত শাহ সুলতান কমর উদ্দিন রুমী (রাঃ)-এঁর মাজার শরীফ, নেত্রকোণা সদর,রোয়াইল বাড়ি কেন্দুয়া
কলমাকান্দা উপজেলার লেঙ্গুরায় মুক্তিযুদ্ধে সাত শহীদের মাজার, চেংনি ও গোবিন্দপুরে পাহাড়ের নৈসর্গিক প্রকৃতি ও পাগলা কৈলাটির কালা চানশাহের মাজার, দুর্গাপুর বিজয়পুরের চিনামাটির পাহাড়, গারো পাহাড়ের নৈসর্গিক দৃশ্য, টংক আন্দোলনের জন্য খ্যাত হাজংমাতা রাশিমনি স্মৃতিসৌধ, রানীখং মিশন টিলায় ক্যাথলিক গির্জা, বিরিশিরি কালচারাল একাডেমী, কমলা রানীর দীঘি, বাউরতলা গ্রামের কথিত নইদ্যা ঠাকুরের ভিটা
বিজয়পুরে দেশের সর্ববৃহৎ চীনামাটির খনি, বিরিশিরি উপজাতীয় কালচারাল একাডেমী রানীখং পাহাড়ি টিলার ওপর অপরূপ শোভামণ্ডিত বাংলাদেশের সর্বপ্রথম খ্রিস্টান ক্যাথলিক গির্জা, হাজং মাতা রাশিমনি হাজংয়ের স্মৃতিসৌধসহ আদিবাসীদের আতিথেয়তা পর্যটকদের আকর্ষণ করার মতো।
আদিবাসী সাংস্কৃতিক একাডেমি
দুর্গাপুরের বিরিসিরি ইউনিয়নে অবস্থিত আদিবাসী সাংস্কৃতিক একাডেমি। এ অঞ্চলে বসবাসকারী ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর জীবন যাত্রার নানা নিদর্শন সংরক্ষিত আছে এখানে। বিরিশিরিসহ সুসং দুর্গাপুর ও এর আশপাশের উপজেলা কলমাকান্দা, পূর্বধলা, হালুয়াঘাট এবং ধোবাউড়ায় রয়েছে গারো, হাজং, কোচ, ডালু, বানাই প্রভৃতি ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর বসবাস। এদের জীবনধারা যেমন বৈচিত্র্যময়, তেমনি বৈচিত্র্যময় এদের সংস্কৃতিও। তাদের এসব ঐতিহ্যকে সংরক্ষণ, উন্নয়ন এবং চর্চার জন্যই ১৯৭৭ সালে বিরিশিরিতে সরকারি উদ্যোগে গড়ে তোলা হয় আদিবাসী সাংস্কৃতিক একাডেমি। এখানে প্রায় সারা বছরই নিয়মিত অনুষ্ঠিত হয় বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
সোমেশ্বরী নদী : দুর্গাপুরের পাশ দিয়েই বয়ে গেছে অসামান্য সুন্দর এ নদী। ভারতের মেঘালয় রাজ্যের গারো পাহাড় থেকে সৃষ্ট এ নদী মেঘালয়ের বাঘমারা বাজার হয়ে রানিখং পাহাড়ের পাশ দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। জনশ্রুতি আছে সোমেশ্বর পাঠক নামে এক সিদ্ধপুরুষ এ অঞ্চলের দখল নেওয়ার পর থেকে নদীটি সোমেশ্বরী নাম লাভ করে। একেক ঋতুতে এ নদীর সৌন্দর্য একেক রকম। তবে সারা বছরই এর জল টলটলে স্বচ্ছ। বর্ষা মৌসুমে বেড়ে গেলেও শীতে সোমেশ্বরীর জল অনেকাংশেই কমে যায়।
সুসং দুর্গাপুরের জমিদার বাড়ি : জেলার দুর্গাপুর উপজেলায় অবস্থিত সুসং দুর্গাপুরের জমিদার বাড়ি। সুসং দুর্গাপুরের সোমেশ্বর পাঠকের বংশধররা এ বাড়িটি তৈরি করেছিলেন। বাংলা ১৩০৪ সালের ভয়াবহ ভূমিকম্পে জমিদার বাড়িটি একেবারে ধ্বংস হয়ে গেলে তাদের বংশধররা এটি পুনঃনির্মাণ করেন। এ জমিদার বাড়িটি চারটি অংশে বিভক্ত। বড় বাড়ি, মেজো বাড়ি, আবু বাড়ি ও দুই আনি বাড়ি। জানা যায়, ১২৮০ মতান্তরে ১৫৯৪ খ্রিস্টাব্দের কোনো এক সময়ে কামরূপ কামাখ্যা থেকে সোমেশ্বর পাঠক নামে এক ব্রাহ্মণ এ অঞ্চলে ভ্রমণে আসেন। এখানকার সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়ে এখানে থেকে যাওয়ার পরিকল্পনা করেন। সোমেশ্বর পাঠক গারো রাজা বৈশ্যকে পরাজিত ও নিহত করে রাজ্য দখল করে নেন। সে সময়ে সুসং রাজ্যের অধিকাংশ জনগোষ্ঠী ছিল আদিবাসী, যাদের অধিকাংশই আবার গারো। জমিদারী প্রথা উচ্ছেদের পূর্ব পর্যন্ত প্রায় তিনশ বছর তার বংশধররা এ অঞ্চলে জমিদারী করে।
টংক আন্দোলনের স্মৃতিসৌধ : ১৯৪৬-৫০ সালে কমরেড মণিসিংহের নেতৃত্বে পরিচালিত টংক আন্দোলনে শহীদদের স্মরণে নির্মিত স্মৃতিসৌধ। সোমেশ্বরী নদী পার হয়ে কিছ দূর এগোলেই চোখে পড়বে এ স্মৃতিসৌধটি। প্রতিবছর ৩১ ডিসেম্বর কমরেড মণিসিংহের মৃত্যু দিবসে এখানে তিন দিনব্যাপী মণি মেলা নামে লোকজ মেলা বসে।
সাধু যোসেফের ধর্মপল্লী : বিরিসিরি থেকে সোমেশ্বরী নদী পার হয়ে রিকশায় যেতে হয় রানিখং গ্রামে। এখানে আছে সাধু যোসেফের ধর্মপল্লী। রানিখং গ্রামের এ ক্যাথলিক গির্জাটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ১৯১২ সালে।
রাশমণি স্মৃতিসৌধ : রানিখং থেকে বিজয়পুর পাহাড়ে যাওয়ার পথে বহেরাতলীতে অবস্থিত রাশমণি স্মৃতিসৌধ। ১৯৪৬ সালের ৩১ জানুয়ারি সংঘটিত কৃষক ও টংক আন্দোলনের প্রথম শহীদ ব্রিটিশবিরোধী সংগ্রামের নেত্রী হাজং মাতা রাশমণির স্মৃতিকে স্মরণীয় করে রাখতে রাশমণি মেমোরিয়াল ট্রাস্ট এখানে নির্মাণ করেছে এ স্মৃতিসৌধটি।
বিজয়পুর পাহাড় : রাশমণি স্মৃতিসৌধ থেকে প্রায় দেড় কিলোমিটার দূরে বিজয়পুরে আছে চীনা মাটির পাহাড়। এখান থেকে চীনা মাটি সংগ্রহের ফলে পাহাড়ের গায়ে সৃষ্টি হয়েছে ছোট ছোট পুকুরের মতো গভীর জলাধার। পাহাড়ের গায়ে স্বচ্ছ জলাধারগুলো দেখতে চমত্কার।
ঢাকার কমলাপুর থেকে ট্রেনে আড়িখোলা রেলস্টেশেনে নেমে রিকশায় গির্জায় যাওয়া যায়। ট্রেনে ঢাকা থেকে আড়িখোলার ভাড়া ১৫ টাকা
বিখ্যাত খাবারের নাম: নেত্রকোনার বালিশ মিষ্টি
নদী সমূহ: মগড়া, কংশ,সোমেশ্বরী, ধনু নদী
ঢাকার মহাখালী বাস টার্মিনাল থেকে সকাল ৭টা সাড়ে ৭টার মধ্যে কিছুক্ষণ পরপর বাস ছেড়ে যায়। ভাড়া গেটলক ২০০ টাকা।
শহরের বেশ কয়েকটি আবাসিক হোটেলের মধ্যে আল নূর রাতযাপনের জন্য যথেষ্ট ভালো। ভাড়া ডাবল বেড ৩৫০ টাকা। খাওয়ার জন্য স্টেশন রোডের আলেফ খাঁর হোটেল ও বিকালের নাস্তার জন্য বড় বাজারের ইসমাইলের হোটেল।
রাজবাড়ীর দর্শনীয় স্থান
১। কথা সাহিত্যিক মীর মশাররফ হোসেন স্মৃতি কমপ্লেক্স
২। এ্যাক্রোবেটিক সেন্টার
৩। রাজবাড়ী সুইমিং পুল
৪। কুটি পাঁচুরিয়া জমিদার বাড়ী
৫। গোদার বাজার পদ্মা নদীর তীর
৬। রাজবাড়ী উদ্যান বেস
গোয়ালন্দের দৌলতদিয়া ঘাট
নলিয়া জোড়বাংলা মন্দির
কল্যাণ দিঘি  অন্যান্য দর্শনীয় স্থান বেলগাছির দোলমঞ্চ, চাঁদ সওদাগরের ঢিবি, শিঙ্গা গায়েবি মসজিদ, গোয়ালন্দ বিজয় বাবুর মন্দির, পাংশার বৌদ্ধ সংঘারাম, রাজা সীতারামের পুষ্করিণী, মদাপুরের রাজরাজেশ্বর মন্দির ইত্যাদি
নদী সমূহ : পদ্মা, গড়াই, চন্দনা, চত্রা, হড়াই ও কুমার
ফরিদপুরের দর্শনীয় স্থান :
মথুরাপুরের দেউল : ফরিদপুর শহর থেকে প্রায় ২২ মাইল পশ্চিমে এবং মধুখালী বাজার থেকে মাইল দেড়েক উত্তরে অবস্থিত অপরূপ এ দেউলটি চারদিকে দেয়াল দিয়ে ঘেরা একটি বর্গাকার ভূমির কেন্দ্রস্থলে নির্মিত। দেউলের অভ্যন্তরে ছোট্ট প্রকোষ্ঠ রয়েছে। দেউলের নির্মাতা কে?— স্বাভাবিকভাবে এমন প্রশ্ন উঁকি দেবে মনে। তবে এর উত্তর পাওয়া মুশকিল। কারণ এ প্রসঙ্গে নানা লোকভাষ্য প্রচলিত এলাকায়। কেউ বলেন, রাজা প্রতাপাদিত্যকে যুদ্ধে পরাজিত করে মোগল সম্রাট আকবরের সেনাপতি রাজা মানসিংহ নির্মাণ করেছিলেন স্থাপনাটি। নান্দনিক এ স্থাপনাটি আসলে একটি বিজয়স্তম্ভ। এ বক্তব্য ইতিহাস-সমর্থিত কিনা, তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। তবে এর বিপরীতে আরেকটি ইতিহাস এলাকায় চালু রয়েছে; সেটি তুলনামূলক অধিক গ্রহণযোগ্য। সপ্তদশ শতাব্দীতে সংগ্রাম সিংহ নামের একজন ফৌজদার ছিলেন ভূষণায়। কোনো এক বিশেষ কার্যসিদ্ধি উপলক্ষে সংগ্রাম সিংহই এ দেউল নির্মাণ করেন মথুরাপুরে। দেশভাগের কয়েক বছর আগে মথুরাপুর দেউলকে সংরক্ষিত পুরাকীর্তি হিসেবে ঘোষণা করে প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ। তখন কিছু সংস্কার সাধিত হয় স্থাপনাটির।
দেউল দেখে শেষে রওনা হতে পারেন বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ল্যান্স নায়েক মুন্সী আবদুর রউফ গ্রন্থাগার ও স্মৃতি জাদুঘরে। জাদুঘর দর্শনের পর চাইলে ঢুঁ মেরে আসতে পারেন মধুখালী উপজেলা থেকে ১০ কিলোমিটার পশ্চিমে কামারখালী সেতুতে। গড়াই নদীর ওপর নির্মিত দৃষ্টিনন্দন এ সেতু আপনাকে মুগ্ধ করবে।
ঘোরাঘুরির পর স্বাভাবিকভাবেই পেটপূজার প্রসঙ্গ এসে যাবে। আর তখনই আসবে বাগাটের দইয়ের কথা। এরও রয়েছে ইতিহাস। বাগাট এলাকার ঘোষরা (দই প্রস্তুতকারী সম্প্রদায়) কবে থেকে দই প্রস্তুত শুরু করেন, তার সময়কাল নিশ্চিত করে বলা যায় না। তবে ইতিহাস ঘেঁটে জানা যায়, এ অঞ্চলে দই প্রস্তুত শুরু হয় প্রায় ২০০ বছর আগে। মূলত পাকিস্তান আমলে খ্যাতিমান দই বিক্রেতা নিরাপদ ঘোষের আমলে বাগাটের দই দেশজুড়ে সমাদৃত হয়। এ দই তখন পূর্ব পাকিস্তানের বিভিন্ন শহর থেকে শুরু করে পশ্চিম পাকিস্তানের করাচি, রাওয়ালপিন্ডিসহ বিভিন্ন শহরে যেত। নিরাপদ ঘোষের পরিবারের কেউ এখন এ ব্যবসায় নেই। তবে গ্রামের প্রায় ২০টি পরিবার দই তৈরির কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। নানা রকম দই প্রস্তুত করা হয় বাগাটে। এর মধ্যে মিষ্টি দই, টক দই, হালকা মিষ্টি দই ও ক্ষীরসা দই অন্যতম। বাগাটে দুই শতাধিক পরিবারের প্রায় এক হাজার লোক এ দই বানানোর সঙ্গে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে জড়িত।
জীবনের ব্যস্ততার মধ্যে একটু ফুরসত মিললে দেখে আসতে পারেন রূপ ও প্রাণপ্রাচুর্যে পূর্ণ  শান্ত জনপদ মধুখালী।
কবি জসিমউদ্দিনের বাড়ী
গোপালগঞ্জ দর্শনীয় স্থান
বঙ্গবন্ধুর সমাধিসৌধ : শহর থেকে ১৯ কিলোমিটার দূরে টুঙ্গিপাড়া উপজেলা সদর। ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এখানে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁকে সমাহিতও করা হয় এখানেই। আধুনিক স্থাপত্যরীতির বর্গাকার একটি সৌধ গড়ে তোলা হয়েছে তাঁর সমাধির ওপর।
শহরের বঙ্গবন্ধু কলেজ স্ট্যান্ড থেকে বাসে টুঙ্গিপাড়া যেতে ভাড়া লাগে ২৫ টাকা।
উলপুরের রায়চৌধুরীবাড়ি : শহর থেকে ১০ কিলোমিটার উত্তরে উলপুর গ্রাম। সে গ্রামের প্রীতীশচন্দ্র বসু রায়চৌধুরী ছিলেন রাজ কর্মচারী। চৌধুরীরা গ্রামটি রাজার কাছ থেকে তালুক পান। তাঁদের জমিদারি স্থায়ী ছিল ১৫৮ বছর। এ গাঁয়ে তাঁরা প্রায় ২০০ একর জমির ওপর বাগানবাড়ি, কৈলাশধাম, নাটমহল, আনন্দধাম, মেজবাবুর বাড়ি, জলবাড়ি, শ্মশানবাড়ি, ছোট বাবুর বাড়িসহ ৪৭টি স্থাপনা গড়ে তোলেন। শহর থেকে চৌধুরীবাড়ি যেতে অটোরিকশায় ভাড়া লাগে ২০ টাকা।
কোর্ট মসজিদ : শহরের প্রধান মসজিদ। ১৯৪৯ সালে নির্মিত হয়। সদর দরজাটি বেশ বড়। চারদিকে ছোট চারটি আর মাঝখানে একটি বড় গম্বুজ। পাশেই সুউচ্চ একটি মিনার। মসজিদের পূর্ব ও উত্তর পাশে দুটি বহুতল ছাত্রাবাস। শহরের বাসস্ট্যান্ড থেকে রিকশায় মসজিদে যেতে ভাড়া লাগে ১০ টাকা।
বিলরুট ক্যানেল: মধুমতির মানিকদাহ বন্দরের নিকট থেকে উত্তর এবং উত্তর পূর্ব দিকে উরফি, ভেড়ারহাট, উলপুর, বৌলতলী, সাতপাড়, টেকেরহাট হয়ে আড়িয়াল খাঁর শাখা নদী উতরাইল বন্দরের কাছাকাছি পর্যন্ত ৬০/৬৫ কিলোমিটার র্দীঘ ক্যানেল খনন করা হয়।
৭১ এর বধ্যভূমি স্মৃতিসৌধ (স্মৃতিস্তম্ভ) :মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে গোপালগঞ্জ সদর উপজেলা সংলগ্ন ৭১ এর বধ্যভূমি (জয়বাংলা পুকর)
 অন্যান্য দর্শনীয় স্থান : কোটাল দুর্গ, বহলতলী মসজিদ, ধর্মরায়ের বাড়ি, শ্রীহরি মন্দির ইত্যাদি।
নদী সমূহ গড়াই, মধুমতী, কালীগঙ্গা, হুন্দা, ঘাঘর, পুরাতন কুমার ইত্যাদি।
কিভাবে যাবেন, ঢাকার গুলিস্তান, যাত্রাবাড়ী ও গাবতলী থেকে গোপালগঞ্জ যাওয়ার বাস আছে।
মাদারীপুরের দর্শনীয় স্থান
পর্বতের বাগান(মস্তফাপুর), প্রণবানন্দের মন্দির(বাজিতপুর), গণেশ পাগলের মন্দির(কদমবাড়ী), রাজারাম রায়ের বাড়ি(খালিয়া), সেনাপতির দিঘি, সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের বাড়ি(মাইজপাড়া) ,আলগী কাজি বাড়ি মসজিদ, রাজা রাম মন্দির, ঝাউদি গিরি, আউলিয়াপুর নীলকুঠি , মিঠাপুর জমিদার বাড়ি, প্রণব মঠ, বাজিতপুর, মঠের বাজার মঠ, খোয়াজপুর, খালিয়া শান্তিকেন্দ্র, পর্বতের বাগান, শকুনী লেক, সেনাপতির দিঘি
বিখ্যাত খাবারের নাম খেজুরের গুড়ের(পাতিগুড়) জন্য বিখ্যাত
নদী : পদ্মা, আড়িয়াল খাঁ, কুমার, পালরদী
শরিয়তপুরের দর্শনীয় স্থান
ফতেহজংপুর দুর্গ, মুঘল আমলের বিলাসখান মসজিদ, মহিষের দিঘী, দক্ষিণ বালুচর মসজিদ,হাটুরিয়া জমিদার বাড়ি,মানসিংহের বাড়ী।

1 comments:

বাংলাদেশের প্রত্যেকটি জেলার দর্শনীয় স্থানের তালিকা।

আমরা সবাই কম-বেশি ঘুরতে পছন্দ করি। কিন্তু অনেকে আবার ইচ্ছা থাকা শর্তেও নিজের জেলার দর্শনীয় স্থানে যেতে পারেন না এমনকি নামও জানেন না! তাদের জন্য খুব সংক্ষিপ্ত করে বাংলাদেশের প্রত্যেকটি জেলার দর্শনীয় স্থানের তালিকা দেওয়া হলো। পরবর্তীতে এগুলো এক এক করে সব গুলোর বিস্তারিত আলোচনা করা হবে এবং গাইড লাইন সহকারে দেয়া হবে। ঘুরতে যাওয়া না হোক, নামগুলোতো জানা হলো। দেখুন আপনার জেলায় কোন কোন দর্শনীয় স্থান রয়েছে ? ভালো লাগলে মন্তব্য করবেন আর কোন নাম বাদ পরলে তা মন্তব্যের ঘরে সংযুক্ত করার অনুরোধ রইলো। পরে আমি তা এডিট করে মূল পোস্টে সংযুক্ত করে দিবো। সবাই ভালো থাকবেন।


রাজশাহী বিভাগ
বগুড়া
মহাস্থানগড়, ভাসু-বিহার, গোকুল মেধ, শাহ্ সুলতান বলখি মাহী সাওয়ারের মাজার, ভবানীপুর শিবমন্দির, ভবানী মন্দির, খেড়ুয়া মসজিদ, মোহাম্মদ আলী প্যালেস মিউজিয়াম, গ্রায়েন বাঁধ, ওয়ান্ডারল্যান্ড, মহাস্থান প্রত্নতাত্ত্বিক জাদুঘর।

চাঁপাইনবাবগঞ্জ
ছোট সোনা মসজিদ, বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীরের সমাধি, দারসবাড়ী মসজিদ ও মাদ্রাসা, দারসবাড়ী মসজিদের প্রস্তরলিপি, খঞ্জনদীঘির মসজিদ, ধনাইচকের মসজিদ, চামচিকা মসজিদ, তিন গম্বুজ মসজিদ ও তাহখানা, তাহখানা কমপ্লেক্স, শাহ্ নেয়ামতউল্লাহ (রহ.) মাজার, শাহ নেয়ামতউল্লাহর সমাধি, কোতোয়ালি দরওয়াজা, দাফেউল বালা, বালিয়াদীঘি, খঞ্জনদীঘি, কানসাটের জমিদারবাড়ি, তরতীপুর, চাঁপাই জামে মসজিদ, মহারাজপুর জামে মসজিদ, মাঝপাড়া জামে মসজিদ, হজরত বুলন শাহর (রহ.) মাজার, সর্ববৃহৎ দুর্গাপূজা, মহারাজপুর মঞ্চ, বারঘরিয়া মঞ্চ, জোড়া মঠ।
জয়পুরহাট
আছরাঙ্গা দীঘি, নান্দাইল দীঘি, লকমা রাজবাড়ি, পাথরঘাটা নিমাই পীরের মাজার, গোপীনাথপুর মন্দির, দুওয়ানী ঘাট, বারশিবালয় মন্দির, হিন্দা-কসবা শাহী জামে মসজিদ, পাগলা দেওয়ান বধ্যভূমি, কড়ই কাদিপুর বধ্যভূমি, সেভেনথ ডে অ্যাডভেন্টিস মারানাথা সেমিনার খনজনপুর খ্রিস্টান মিশনারি স্মৃতিস্তম্ভ-৭১, শিশু উদ্যান।
পাবনা
ভাঁড়ারা শাহী মসজিদ, জোড়বাংলার মন্দির, তাড়াশ বিল্ডিং, পাবনা ক্যাডেট কলেজ, প্রশান্তি ভুবন বিনোদন পার্ক, অনুকূল ঠাকুর টেম্পল, পাবনা মানসিক হাসপাতাল, সমন্বিত লাগসই কৃষি প্রযুক্তি জাদুঘর, চাটমোহর শাহী মসজিদ, সমাজ শাহী মসজিদ, হান্ডিয়াল জগন্নাথ মন্দির, হরিপুর জমিদারবাড়ি পুকুর, মথুরাপুর মিশন, চলনবিলের সূর্যাস্ত, বড়াল ব্রিজ রেলসেতু, বৃদ্ধমরিচ শাহী মসজিদ, জমিদার রানীর পুকুরঘাট, শেখ শাহ্? ফরিদ (রহ.) মসজিদ, লর্ড হার্ডিঞ্জ রেল সেতু, লালন শাহ সেতু, ঈশ্বরদী রেলজংশন, ঈশ্বরদী ইপিজেড, ঈশ্বরদী বিমানবন্দর, কৃষি গবেষণা ইন্সটিটিউট, শহীদনগর স্মৃতিস্তম্ভ, বেঙ্গল মিট, সুজানগর আজিম চৌধুরীর জমিদারবাড়ি, গাজনার বিল, হজরত মাহতাব উদ্দিন শাহ আউলিয়ার মাজার, তাঁতীবন্দ জমিদারবাড়ি, নাজিরগঞ্জ ফেরিঘাট, কৈটোলা নিষ্কাশন পাম্প হাউস, বেড়া পাম্প হাউস ও স্লুইসগেট, হুরাসাগর নদীর তীরে বেড়া পোর্ট।
নওগাঁ
কুশুম্বা মসজিদ, পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার, পতিসর রবীন্দ্র কাচারিবাড়ি, দিব্যক জয়সত্মম্ভ, মাহি সমেত্মাষ, বলিহার রাজবাড়ি, আলতাদীঘি, জগদলবাড়ি, হলুদবিহার, দুবলহাটি জমিদারবাড়ি।
নাটোর
উত্তরা গণভবন, রানী ভবানী রাজবাড়ি, লুর্দের রানী ধর্মপল্লী, বোর্নি মারিয়াবাদ ধর্মপল্লী।
রাজশাহী
হজরত শাহ মখদুম রূপোষের (রহ.) দরগা, পুঠিয়া রাজবাড়ি, পুঠিয়া বড় আহ্নিক মন্দির, পুঠিয়া বড় শিবমন্দির, পুঠিয়া দোলমন্দির, পুঠিয়া গোবিন্দ মন্দির, বাঘা মসজিদ, দুই গম্বুজবিশিষ্ট কিসমত মাড়িয়া মসজিদ, এক গম্বুজবিশিষ্ট রুইপাড়া (দুর্গাপুর) জামে মসজিদ, বাগধানী মসজিদ (পবা), তিন গম্বুজবিশিষ্ট ভাগনা (তানোর) জামে মসজিদ, হজরত শাহ্ সুলতান (র.)-এর মাজার, চতুর্দশ শতাব্দী), দেওপাড়া প্রশস্তি, বড়কুঠি (অষ্টাদশ শতাব্দী), তালোন্দ শিব মন্দির, রাজশাহী বড়কুঠি, বরেন্দ্র গবেষণা জাদুঘর, রাজশাহী কলেজ, বাংলাদেশ পুলিশ একাডেমী, রাজশাহী।
সিরাজগঞ্জ
বঙ্গবন্ধু যমুনা বহুমুখী সেতু, মখদুম শাহের মাজার, রবীন্দ্র কাচারিবাড়ি, চলনবিল, যাদব চক্রবর্তী নিবাস, ইলিয়ট ব্রিজ, শাহজাদপুর মসজিদ, জয়সাগর দীঘি, নবরত্ন মন্দির, ছয়আনি পাড়া দুই গম্বুজ মসজিদ, ভিক্টোরিয়া স্কুল, হার্ড পয়েন্ট, ইকো পার্ক, মিল্কভিটা, রাউতারা বাঁধ ও স্লুইসগেট, বাঘাবাড়ি নদীবন্দর।

রংপুর বিভাগ 


দিনাজপুর
দিনাজপুর রাজবাড়ি, চেহেলগাজি মসজিদ ও মাজার, কান্তজিউর মন্দির, ঘোডাঘাট দুর্গ, সীতাকোট বিহার, সুরা মসজিদ, নয়াবাদ মসজিদ, রামসাগর, স্বপ্নপুরী, স্টেশন ক্লাব, কালেক্টরেট ভবন, সার্কিট হাউস ও জুলুমসাগর, দিনাজপুর ভবন, সিংড়া ফরেস্ট, হিলি স্থলবন্দর, বিরল স্থলবন্দর।

গাইবান্ধা
বর্ধনকুঠি, নলডাঙ্গার জমিদারবাড়ি, বামনডাঙ্গার জমিদারবাড়ি, ভতরখালীর কাষ্ঠ কালী, রাজা বিরাট, ভবানীগঞ্জ পোস্ট অফিস ও বাগুড়িয়া তহশিল অফিস।

কুড়িগ্রাম
চান্দামারী মসজিদ, শাহী মসজিদ, চন্ডীমন্দির, দোলমঞ্চ মন্দির, ভেতরবন্দ জমিদারবাড়ি, পাঙ্গা জমিদারবাড়ি ধ্বংসাবশেষ, সিন্দুরমতি দীঘি, চিলমারী বন্দর, শহীদ মিনার, স্বাধীনতার বিজয়স্তম্ভ, মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিফলক, পাঙ্গা জমিদারবাড়ির কামান, বঙ্গ সোনাহাট ব্রিজ, মুন্সিবাড়ি।

লালমনিরহাট
তিন বিঘা করিডোর ও দহগ্রাম-আঙ্গরপোতা ছিটমহল, তিস্তা ব্যারাজ ও অবসর রেস্ট হাউস, বুড়িমারী স্থলবন্দর, শেখ ফজলল করিমের বাড়ি ও কবর, তুষভান্ডার জমিদারবাড়ি, কাকিনা জমিদারবাড়ি, নিদাড়িয়া মসজিদ, হারানো মসজিদ, সিন্দুরমতি দীঘি, কালীবাড়ি মন্দির ও মসজিদ, বিমানঘাঁটি, তিস্তা রেলসেতু, হালা বটের তল, লালমনিরহাট জেলা জাদুঘর, দালাইলামা ছড়া সমন্বিত খামার প্রকল্প।

নীলফামারী
ধর্মপালের রাজবাড়ি, ময়নামতি দুর্গ, ভীমের মায়ের চুলা, হরিশচন্দ্রের পাঠ, সৈয়দপুরের চিনি মসজিদ, তিস্তা ব্যারাজ প্রকল্প, নীলফামারী জাদুঘর, কুন্দুপুকুর মাজার, দুন্দিবাড়ী স্লুইসগেট, বাসার গেট, স্মৃতি অম্লান।

পঞ্চগড়
ভিতরগড়, মহারাজার দীঘি, বদেশ্বরী মহাপীঠ মন্দির, সমতলভূমিতে সম্প্রতি প্রতিষ্ঠিত চা-বাগান, মির্জাপুর শাহী মসজিদ, বার আউলিয়ার মাজার, গোলকধাম মন্দির, তেঁতুলিয়া ডাকবাংলো, তেঁতুলিয়া পিকনিক কর্নার, বাংলাবান্ধা জিরো পয়েন্ট ও বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর, রকস্ মিউজিয়াম।

রংপুর
পায়রাবন্দ, তাজহাট জমিদারবাড়ি, কেরামতিয়া মসজিদ ও মাজার, ভিন্ন জগৎ, ঝাড়বিশলা।

ঠাকুরগাঁও
জামালপুর জমিদারবাড়ি জামে মসজিদ, বালিয়াডাঙ্গী সূর্যপুরী আমগাছ, ফান সিটি অ্যামিউজমেন্ট পার্ক অ্যান্ড ট্যুরিজম লি., রাজভিটা, রাজা টংকনাথের রাজবাড়ি, হরিপুর রাজবাড়ি, জগদল রাজবাড়ি, প্রাচীন রাজধানীর চিহ্ন নেকমরদ, পীর শাহ নেকমরদের মাজার, মহালবাড়ি মসজিদ, শালবাড়ি মসজিদ ও ইমামবাড়া, সনগাঁ শাহী মসজিদ, ফতেহপুর মসজিদ, মেদিনীসাগর জামে মসজিদ, গেদুড়া মসজিদ, গোরক্ষনাথ মন্দির, কূপ ও শিলালিপি, হরিণমারী শিবমন্দির, হরিপুর রাজবাড়ি শিবমন্দির, গোবিন্দনগর মন্দির, ঢোলরহাট মন্দির, ভেমটিয়া শিবমন্দির, মালদুয়ার দুর্গ, গড়গ্রাম দুর্গ, বাংলা গড়, গড় ভবানীপুর, গড়খাঁড়ি, কোরমখান গড়, সাপটি বুরুজ, দীঘি।

সিলেট বিভাগ

হবিগঞ্জ
বিথঙ্গল আখড়া, বানিয়াচং প্রাচী রাজবাড়ির ধংসাবশেষ, বানিয়াচং পুরানবাগ মসজিদ, সাগরদীঘি, হব্যা গোমার দারা গুটি, নাগুড়া ফার্ম, সাতছড়ি রিজার্ভ ফরেস্ট, কালেঙ্গা রিজার্ভ ফরেস্ট, রাবারবাগান, ফরুটসভ্যালি, সিপাহসালার হজরত শাহ সৈয়দ নাসির উদ্দিনের (রহ.) মাজার, লালচান্দ চা-বাগান, দেউন্দি চা-বাগান, লস্করপুর চা-বাগান, চন্ডীছড়া চা-বাগান, চাকলাপুঞ্জি চা-বাগান, চান্দপুর চা-বাগান, নালুয়া চা-বাগান, আমু চা-বাগান, রেমা চা-বাগান, দারাগাঁও চা-বাগান, শ্রীবাড়ী চা-বাগান, পারকুল চা-বাগান, সাতছড়ি চা-বাগান।

মৌলভীবাজার
চা-বাগান, মাধবকুন্ড, মাধবকুন্ড ইকো পার্ক, বর্ষিজোড়া ইকো পার্ক, হজরত শাহ মোস্তফার (রহ.) মাজার, বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ সিপাহি হামিদুর রহমান স্মৃতিসৌধ।

সুনামগঞ্জ
টাঙ্গুগুয়ার হাওর, হাছনরাজা মিউজিয়াম, লাউড়ের গড়, ডলুরা শহীদদের সমাধিসৌধ, টেকেরঘাট চুনাপাথর খনি প্রকল্প। বাগবাড়ি টিলা , সেলবরষ জামে মসজিদ, সুখাইড় কালীবাড়ি মন্দির, কাহালা কালীবাড়ি, মহেষখলা কালীবাড়ি, তাহিরপুর উপজেলার উত্তর বড়দল ইউনিয়নে হলহলিয়া গ্রামে রাজা বিজয় সিংহের বাসস্থানের ধ্বংসাশেষ।

সিলেট
জাফলং, ভোলাগঞ্জ, লালাখাল, তামাবিল, হাকালুকি হাওর, ক্বীন ব্রিজ, হজরত শাহজালাল (রহ.) ও শাহ পরানের (রহ.) মাজার, মহাপ্রভু শ্রী চৈতন্যদেবের বাড়ি, হাছনরাজার মিউজিয়াম, মালনীছড়া চা-বাগান, এমএজি ওসমানী বিমানবন্দর, পর্যটন মোটেল, জাকারিয়া সিটি, ড্রিমল্যান্ড পার্ক, আলী আমজাদের ঘড়ি, জিতু মিয়ার বাড়ি, মণিপুরী রাজবাড়ি, মণিপুরী মিউজিয়াম, শাহী ঈদগাহ, ওসমানী শিশুপার্ক।

বরিশাল বিভাগ
বরগুনা
বিবিচিনি শাহী মসজিদ, সোনারচর, লালদিয়ার বন ও সমুদ্র সৈকত, হরিণঘাটা, রাখাইন এলাকা, বৌদ্ধ মন্দির ও বৌদ্ধ একাডেমি।

বরিশাল
দুর্গাসাগর, কালেক্টরেট ভবন, চাখার প্রত্নতাত্ত্বিক জাদুঘর, রামমোহনের সমাধি মন্দির, সুজাবাদের কেল্লা, সংগ্রাম কেল্লা, শারকলের দুর্গ, গির্জামহল্লা, বেলস পার্ক, এবাদুল্লা মসজিদ, কসাই মসজিদ, অক্সফোর্ড গির্জা, শংকর মঠ, মুকুন্দ দাসের কালীবাড়ি, ভাটিখানার জোড়া মসজিদ, অশ্বিনী কুমার টাউন হল, চরকিল্লা, এক গম্বুজ মসজিদ, সাড়ে তিন মণ ওজনের পিতলের মনসা।

ভোলা
চরকুকরিমুকরি, বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামাল স্মৃতি জাদুঘর, ওয়ান্ডার কিংডম, মনপুরা দ্বীপ।

ঝালকাঠি
সুজাবাদের কেল্লা, ঘোষাল রাজ বাড়ির ধ্বংসাবশেষ, নুরুল্লাপুর মঠ, সিভিল কোর্ট ভবন, সাতুরিয়া জমিদারবাড়ি, জীবনানন্দ দাশের মামাবাড়ি, কীর্তিপাশা জমিদারবাড়ি, গাবখান সেতু, ধানসিঁড়ি নদী, রূপসা খাল, নেছারাবাদ কমপ্লেক্স, পোনাবালিয়া মন্দির, সিদ্ধকাঠি জমিদারবাড়ি, নলছিটি পৌরভবন, মার্চেন্টস্ স্কুল, চায়না কবর, কামিনী রায়ের বাড়ি, কুলকাঠি মসজিদ, সুরিচোড়া জামে মসজিদ, শিবমন্দির, নাদোরের মসজিদ।

পটুয়াখালী
কুয়াকাটা বৌদ্ধবিহার, শ্রীরামপুর মিয়াবাড়ি মসজিদ, মিঠাপুকুর, কানাইবালাই দীঘি, কমলা রানীর দীঘি, সুলতান ফকিরের মাজার, নুরাইনপুর রাজবাড়ি, শাহী মসজিদ।

পিরোজপুর
রায়েরকাঠি জমিদারবাড়ি, মঠবাড়িয়ার সাপলেজা কুঠিবাড়ি, প্রাচীন মসজিদ, মঠবাড়িয়ার মমিন মসজিদ, শ্রীরামকাঠি প্রণব মঠ সেবাশ্রম, গোপালকৃষ্ণ টাউন ক্লাব, শেরেবাংলা পাবলিক লাইব্রেরি, মাঝের চর মঠবাড়িয়া, পাড়েরহাট জমিদারবাড়ি, বলেশ্বরঘাট শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ।

চট্টগ্রাম বিভাগ 


বান্দরবান
মেঘলা পর্যটন কেন্দ্র, নীলাচল পর্যটন কমপ্লেক্স, চিম্বুক, শৈলপ্রপাত, বগালেক, স্বর্ণমন্দির, কেওক্রাডং, নীলগিরি, প্রান্তিক লেক, ঋজুক জলপ্রপাত, মিরিঞ্জা কমপ্লেক্স।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া
কালভৈরব, সৌধ হীরণ্ময়, হাতিরপুল, কেল্লা শহীদ মাজার, গঙ্গাসাগর দীঘি, উলচাপাড়া মসজিদ, কাজী মাহমুদ শাহ (রহ.) মাজার, ছতুরা শরীফ, নাটঘর মন্দির, বিদ্যাকুট সতীদাহ মন্দির।

চাঁদপুর
শ্রী শ্রী জগন্নাথ মন্দির, মনসামুড়া, দোয়াটি, সাহারপাড়ের দীঘি, উজানীতে বেহুলার পাটা, তুলাতলি মঠ, সাহেবগঞ্জ নীলকুঠি, লোহাগড় মঠ, রূপসা জমিদারবাড়ি, হাজীগঞ্জ ঐতিহাসিক বড় মসজিদ, হজরত মাদ্দা খাঁ (রহ.) মসজিদ, বলাখাল জমিদারবাড়ি, নাসিরকোর্ট শহীদ মুক্তিযোদ্ধা সমাধিস্থল, নাগরাজাদের বাড়ি, মঠ ও দীঘি, মঠ, নাওড়া, শাহরাস্তির (রহ.) মাজার, তিন গম্বুজ মসজিদ ও প্রাচীন কবর।

চট্টগ্রাম
ফয়স লেক, চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা, চট্টগ্রাম শিশুপার্ক, জাতিতাত্ত্বিক জাদুঘর, আগ্রাবাদ, বাটালি হিল, ডিসি অফিস (পরীর পাহাড়), কোর্ট বিল্ডিং, ওয়ার সিমেট্রি (কমনওয়েলথ যুদ্ধসমাধি), ডিসি হিল, কদম মোবারক মসজিদ, শাহ্ আমানতের (রহ.) দরগা, বদর আউলিয়ার (রহ.) দরগা, বায়েজিদ বোস্তামির (রহ.) মাজার, শেখ ফরিদের চশমা, ওলি খাঁর মসজিদ, আন্দরকিল্লা শাহী জামে মসজিদ, হামজার মসজিদ, হামজারবাগ, পাথরঘাটা রোমান ক্যাথলিক গির্জা, চট্টগ্রাম বৌদ্ধবিহার, নন্দনকানন, কৈবল্যধাম, চন্দ্রনাথ পাহাড় ও মন্দির, সীতাকুন্ড, বাঁশখালী ইকোপার্ক, সীতাকুন্ড ইকোপার্ক।

কুমিল্লা
শালবন বিহার ও প্রত্নতাত্ত্বিক জাদুঘর, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নিহত সৈনিকদের সমাধিক্ষেত্র ময়নামতি ওয়ার সিমেট্রি, বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন একাডেমি (বার্ড) শাহ সুজা মসজিদ, জগন্নাথ মন্দির, ধর্মসাগর, বৌদ্ধবিহারের ধ্বংসাবশেষ, রূপবানমুড়া ও কুটিলামুড়া, বার্ডসংলগ্ন জোড়কানন দীঘি, জগন্নাথ দীঘি, বীরচন্দ্র গণপাঠাগার ও নগর মিলনায়তন, শ্রী শ্রী রামঠাকুরের আশ্রম, রামমালা পাঠাগার ও নাটমন্দির, লাকসাম রোড, নবাব ফয়জুন্নেছার বাড়ি, সঙ্গীতজ্ঞ শচীনদেব বর্মণের বাড়ি, রাজেশপুর বন বিভাগের পিকনিক স্পট, গোমতি নদী, পুরাতন অভয়াশ্রম (কেটিসিসিএ লি.), বাখরাবাদ গ্যাস ফিল্ড, কবি কাজী নজরুল ইসলামের প্রথম স্ত্রী বেগম নার্গিসের বাড়ি, নবাব ফয়জুন্নেছার পৈতৃক বাড়ি।

কক্সবাজার
সমুদ্র সৈকত, হিমছড়ি, অগে্গ্মধা ক্যাং, আদিনাথ মন্দির, সোনাদিয়া দ্বীপ, রামকোর্ট, লামারপাড়া ক্যাং, ইনানী, প্রবালদ্বীপ সেন্টমার্টিন, মাথিনের কূপ, বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক।

ফেনী
সোনাগাজী মুহুরি সেচ প্রকল্প, পাগলা মিয়ার মাজার, শিলুয়ার শীল পাথর, রাজাঝির দীঘি, মোহাম্মদ আলী চৌধুরী মসজিদ ও বাসভবন, চাঁদগাজী মসজিদ, ফেনী সরকারি কলেজ ভবন, মহিপালের বিজয় সিংহ দীঘি।

খাগড়াছড়ি
আলুটিলা, আলুটিলার সুড়ঙ্গ বা রহস্যময় গুহা, দেবতার পুকুর, ভগবানটিলা, দুই টিলা ও তিন টিলা, আলুটিলার ঝরনা, পর্যটন মোটেল, খাগড়াছড়ি, পাহাড়ি কৃষি গবেষণা কেন্দ্র, মহালছড়ি হ্রদ, শতায়ু বটগাছ।

লক্ষ্মীপুর
দালালবাজার জমিদারবাড়ি, কামানখোলা জমিদারবাড়ি, তিতা খাঁ জামে মসজিদ, জিনের মসজিদ, খোয়া সাগর দীঘি, মটকা মসজিদ।

নোয়াখালী
পাবলিক লাইব্রেরি, গান্ধী আশ্রম, বজরা শাহী জামে মসজিদ, বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ মোঃ রুহুল আমিন গ্রন্থাগার ও স্মৃতি জাদুঘর, নিঝুম দ্বীপ।

রাঙ্গামাটি
কর্ণফুলী হ্রদ, পর্যটন মোটেল ও ঝুলন্ত সেতু, সুবলং ঝরনা, উপজাতীয় জাদুঘর, কাপ্তাই জাতীয় উদ্যান, জেলা প্রশাসক বাংলো, জেলা প্রশাসক এলএইচ নিবলেটের সমাধি।

ঢাকা বিভাগ



ঢাকা
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্মৃতি জাদুঘর, আহছান মঞ্জিল, বায়তুল মোকাররম মসজিদ, রাস্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মা/মেঘনা, ঢাকেশ্বরী মন্দির, কাজী নজরুল ইসলামের মাজার, বিমানবন্দর, সোনারগাঁও, বিজয় সরণি ফোয়ারা, বসুন্ধরা সিটি, বাকল্যান্ড বাঁধ, বলধা গার্ডেন, অপরাজেয় বাংলা ভাস্কর্য, জাতীয় ঈদগাহ ময়দান, শাহআলী বোগদাদির মাজার, ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তন, জাতীয় জাদুঘর, ক্রিসেন্ট লেক, শিশুপার্ক, বাংলাদেশ-জাপান মৈত্রী সেতু-১, বাংলাদেশ-জাপান মৈত্রী সেতু-২, বাংলাদেশ-জাপান সেতু, বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সেতু, কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার, বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়াম, হোটেল সোনারগাঁও, কবিভবন, সোহরাওয়ার্দী উদ্যান, শাহী মসজিদ, জয়কালী মন্দির, আসাদ গেট, বড় কাটারা, শাপলা চত্বর ফোয়ারা, ঢাকা শহররক্ষা বাঁধ, স্বোপার্জিত স্বাধীনতা ভাস্কর্য, পল্টন ময়দান, অস্ত্র তৈরির কারখানা, শিল্পকলা একাডেমী মিলনায়তন, লোকশিল্প জাদুঘর, গুলশান লেক, ওসমানী উদ্যান, গণভবন, জাতীয় সংসদ ভবন, জাতীয় স্মৃতিসৌধ, বাংলাদেশ আর্মি স্টেডিয়াম, হোটেল শেরাটন, বাংলাদেশ টেলিভিশন ভবন, ধানমন্ডি ঈদগাহ, কমলাপুর বৌদ্ধবিহার- কমলাপুর, সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল, ঢাকা তোরণ, বাংলা একাডেমী গ্রন্থাগার, ছোট কাটারা-চকবাজারের দক্ষিণে, কদম ফোয়ারা, বিমাবন্দর রক্ষাবাঁধ, জাগ্রত মুক্তিযোদ্ধা ভাস্কর্য, স্বাধীনতা জাতীয় স্কোয়ার, মেশিন টুলস ফ্যাক্টরি, বাংলাদেশ বিজ্ঞান জাদুঘর, রমনা লেক-রমনা পার্ক, যমুনা ভবন, তিন নেতার স্মৃতিসৌধ, মিরপুর স্টেডিয়াম, হোটেল পূর্বাণী-মতিঝিল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, গুলিস্তান পার্ক, বিনত বিবির মসজিদ, শাক্যমুনি বৌদ্ধবিহার, খ্রিস্টান কবরস্থান, বিমানবাহিনীর সদর দফতর গেট, আওরঙ্গবাদ দুর্গ-লালবাগ, সার্ক ফোয়ারা, দুরন্ত ভাস্কর্য-শিশু একাডেমী, বিশ্ব ইজতেমা ময়দান-টঙ্গী, ধানমন্ডি লেক-ধানমন্ডি, বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ, প্রকৌশলী বিশ্ববিদ্যালয়, চক মসজিদ, গুরুদুয়ারা নানক শাহী, হোসনি দালান, বলাকা ভাস্কর্য, মহানগর নাট্যমঞ্চ, সামরিক জাদুঘর, রাজারবাগ শহীদ স্মৃতিসৌধ, শিখা অনির্বাণ, সাত গম্বুজ মসজিদ, কাকরাইল চার্চ, দোয়েলচত্বর ভাস্কর্য, মহিলা সমিতি মঞ্চ, হাইকোর্ট ভবন, মহাকাশবিজ্ঞান ভবন, নভোথিয়েটার, তারা মসজিদ, লালবাগ দুর্গ, বাহাদুর শাহ পার্ক, পুলিশ মিউজিয়াম, বোটানিক্যাল গার্ডেন, জাতীয় আর্কাইভস, রাজউক, ফ্যান্টাসি কিংডম, নন্দন পার্ক, ওয়ান্ডারল্যান্ড, শিশুপার্ক, শ্যামলী শিশুমেলা।

ফরিদপুর
গেরদা মসজিদ, পাতরাইল মসজিদ ও দীঘি, বাসদেব মন্দির, পল্লীকবি জসীমউদ্দীনের বাড়ি ও কবরস্থান, নদী গবেষণা ইনস্টিটিউট, জগদ্বন্ধু সুন্দরের আশ্রম, সাতৈর মসজিদ , ফাতেহাবাদ টাকশাল মথুরাপুর দেউল, বাইশ রশি জমিদার বাড়ি, জেলা জজ কোর্ট ভবন , ভাঙা মুন্সেফ কোর্ট ভবন, বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সী আবদুর রউফ জাদুঘর।

গাজীপুর
জাগ্রত চৌরঙ্গী, ছয়দানা দীঘি ও যুদ্ধক্ষেত্র, উনিশে স্মারক ভাস্কর্য, আনসার-ভিডিপি একাডেমী স্মারক ভাস্কর্য, মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি কর্নার, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়, রাজবাড়ি শ্মশান, শৈলাট , ইন্দ্রাকপুর, কপালেশ্বর, রাজা শিশুপালের রাজধানী, একডালা দুর্গ (প্রাচীন ও ধ্বংসপ্রাপ্ত), মীর জুমলার সেতু, সাকাশ্বর স্তম্ভ, বঙ্গতাজ তাজউদ্দিনের বাড়ি, বিজ্ঞানী মেঘনাথ সাহার বাড়ি, রবীন্দ্র স্মৃতিবিজড়িত কাওরাইদ বাংলো, ভাওয়াল রাজবাড়ি, বলধার জমিদারবাড়ি, পূবাইল জমিদারবাড়ি, বলিয়াদী জমিদারবাড়ি, কাশিমপুর জমিদারবাড়ি, দত্তপাড়া জমিদারবাড়ি, হায়দ্রাবাদ দীঘি, ভাওয়াল কলেজ দীঘি, রাহাপাড়া দীঘি, টেংরা দীঘি, তেলিহাটী দীঘি, সিঙ্গার দীঘি (পালরাজাদের রাজধানী নগরী), সিঙ্গার দীঘি, কাউছি টিহর, কর্ণপুর দীঘি, চৌড়াদীঘি, মাওনা দীঘি, ঢোলসমুদ্র দীঘি ও পুরাকীর্তি, রাজবিলাসী দীঘি, কোটামুনির ডিবি ও পুকুর, মনই বিবি-রওশন বিবির দীঘি (চান্দরা), মকেশ্বর বিল, বিল বেলাই, উষ্ণোৎস, গঙ্গা (সরোবর) তীর্থক্ষেত্র, ভাওয়াল রাজশ্মশানেশ্বরী, টোক বাদশাহী মসজিদ, সমাধিক্ষেত্র (কবরস্থান), চৌড়া, কালীগঞ্জ সাকেশ্বর আশোকামলের বৌদ্ধস্তম্ভ (ধর্মরাজিকা), পানজোড়া গির্জা, ব্রাহ্মমন্দির, সমাধিক্ষেত্র, গুপ্ত পরিবার, সেন্ট নিকোলাস (চার্চ), বক্তারপুর, ঈশা খাঁর মাজার, তিমুলিয়া গির্জা।

গোপালগঞ্জ
বঙ্গবন্ধুর সমাধিসৌধ, চন্দ্রভর্ম ফোর্ট ( কোটাল দুর্গ), মুকসুদপুরের ঐতিহাসিক নিদর্শন, বহলতলী মসজিদ, ধর্মরায়ের বাড়ি, থানাপাড়া জামে মসজিদ, খাগাইল গায়েবি মসজিদ, কোর্ট মসজিদ, সেন্ট মথুরানাথ এজি চার্চ, সর্বজনীন কালীমন্দির, বিলরুট ক্যানেল, আড়পাড়া মুন্সীবাড়ি, শুকদেবের আশ্রম, খানার পাড় দীঘি, উলপুর জমিদারবাড়ি, ’৭১-এর বধ্যভূমি স্মৃতিসৌধ (স্মৃতিস্তম্ভ)।

জামালপুর
হজরত শাহ জামালের (রহ.) মাজার, হজরত শাহ কামালের (রহ.) মাজার, পাঁচ গম্বুজবিশিষ্ট রসপাল জামে মসজিদ (উনবিংশ শতাব্দী), নরপাড়া দুর্গ (ষোড়শ শতাব্দী), গান্ধী আশ্রম, দয়াময়ী মন্দির, দেওয়ানগঞ্জের সুগার মিলস, লাউচাপড়া পিকনিক স্পট।

কিশোরগঞ্জ
ঈশা খাঁর জঙ্গলবাড়ি, এগারসিন্ধুর দুর্গ, কবি চন্দ্রাবতীর শিবমন্দির, দিল্লির আখড়া, শোলাকিয়া ঈদগাহ, পাগলা মসজিদ, ভৈরব সেতু, হাওরাঞ্চল, সুকুমার রায়ের বাড়ি, জহুরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ, দুর্জয় স্মৃতিভাস্কর্য।

মাদারীপুর
হজরত শাহ মাদারের দরগাহ, আলগী কাজিবাড়ি মসজিদ, রাজা রামমন্দির ঝাউদিগিরি, আউলিয়াপুর নীলকুঠি, মিঠাপুর জমিদারবাড়ি, প্রণব মঠ, বাজিতপুর, মঠের বাজার মঠ, খোয়াজপুর, খালিয়া শান্তি কেন্দ্র, পর্বতের বাগান, শকুনী লেক, সেনাপতির দীঘি।

মানিকগঞ্জ
বালিয়াটি প্রাসাদ, তেওতা জমিদারবাড়ি, তেওতা নবরত্ন মঠ, মানিকগঞ্জের মত্তের মঠ, রামকৃষ্ণ মিশন সেবাশ্রম, শিব সিদ্ধেশ্বরী মন্দির, শ্রী শ্রী আনন্দময়ী কালীবাড়ি, গৌরাঙ্গ মঠ, নারায়ণ সাধুর আশ্রম, মাচাইন গ্রামের ঐতিহাসিক মাজার ও পুরনো মসজিদ, বাঠইমুড়ি মাজার।

মুন্সীগঞ্জ
বল্লাল সেনের দীঘি, হরিশ্চন্দ্র রাজার দীঘি, রাজা শ্রীনাথের বাড়ি, রামপাল দীঘি, কোদাল ধোয়া দীঘি, শ্রীনগরের শ্যামসিদ্ধির মঠ, সোনারংয়ের জোড়া মঠ, হাসারার দরগাহ, ভাগ্যকূল রাজবাড়ি, রাঢ়ীখালে জগদীশচন্দ্র বসুর বাড়ি, কুসুমপুরে তালুকদার বাড়ি মসজিদ, তাজপুর মসজিদ, পাথরঘাটা মসজিদ, কাজীশাহ মসজিদ, পোলঘাটার ব্রিজ, পাঁচ পীরের দরগাহ, সুখবাসপুর দীঘি, শিকদার সাহেবের মাজার, বার আউলিয়ার মাজার, শহীদ বাবা আদমের মসজিদ, ইদ্রাকপুর কেল্লা, অতীশ দীপঙ্করের পন্ডিতভিটা, হরগঙ্গা কলেজ গ্রন্থাগারে কলেজের প্রতিষ্ঠাতা আশুতোষ গাঙ্গুলীর আবক্ষ মার্বেল মূর্তি।

ময়মনসিংহ
শশী লজ, গৌরীপুর লজ, আলেকজান্ডার ক্যাসেল, শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন সংগ্রহশালা, স্বাধীনতাস্তম্ভ, ব্রহ্মপুত্র নদের তীরবর্তী পার্ক, ময়মনসিংহ জাদুঘর, বোটানিক্যাল গার্ডেন, নজরুল স্মৃতি কেন্দ্র, মুক্তাগাছা জমিদারবাড়ি, মহারাজ সূর্যকান্তের বাড়ি, গৌরীপুর রাজবাড়ি, বীরাঙ্গনা সখিনার মাজার, রামগোপাল জমিদারবাড়ি, ফুলবাড়িয়া অর্কিড বাগান, চীনা মাটির টিলা, আবদুল জববার স্মৃতি জাদুঘর, কুমিরের খামার, তেপান্তর ফিল্ম সিটি।

নারায়ণগঞ্জ
লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশন, হাজীগঞ্জে ঈশা খাঁর কেল্লা, কদমরসুল দরগাহ, পাঁচ পীরের দরগাহ, ইপিজেড আদমজী, মেরিন একাডেমী, লাঙ্গলবন্দ, সুলতান গিয়াসউদ্দিন আজম শাহের সমাধি, সোনাকান্দা দুর্গ, সালেহ বাবার মাজার, গোয়ালদী মসজিদ, সুলতান জালাল উদ্দিন ফতেহ শাহের এক গম্বুজবিশিষ্ট মসজিদ, পাগলা ব্রিজ, বন্দর শাহী মসজিদ, মেরী এন্ডারসন (ভাসমান রেস্তোরাঁ), বিবি মরিয়মের মাজার, রাসেল পার্ক, জিন্দাপার্ক।

নরসিংদী
উয়ারী বটেশ্বর, বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান জাদুঘর, সোনাইমুড়ি টেক, আশ্রাবপুর মসজিদ, ইরানি মাজার, দেওয়ান শরীফ মসজিদ, গিরিশ চন্দ্র সেনের বাস্ত্তভিটা।

নেত্রকোনা
উপজাতীয় কালচারাল একাডেমী, বিজয়পুর পাহাড়ে চিনামাটির নৈসর্গিক দৃশ্য, রানীখং মিশন, টংক শহীদ স্মৃতিসৌধ, রানীমাতা রাশমণি স্মৃতিসৌধ, কমলা রানী দীঘির ইতিহাস, নইদ্যা ঠাকুরের (নদের চাঁদ) লোক-কাহিনী, সাত শহীদের মাজার, হজরত শাহ সুলতান কমরউদ্দিন রুমির (রহ.) মাজার, রোয়াইলবাড়ি কেন্দুয়া।

রাজবাড়ী
চাঁদ সওদাগরের ঢিবি (মনসামঙ্গল কাব্যের প্রধান চরিত্র চাঁদ সওদাগরের স্মৃতিচিহ্ন), মথুরাপুর প্রাচীন দেউল, শাহ পাহলোয়ানের মাজার, দাদ্শী মাজার, জামাই পাগলের মাজার, নলিয়া জোডা বাংলা মন্দির, সমাধিনগর মঠ (অনাদি আশ্রম), রথখোলা সানমঞ্চ, নীলকুঠি, মীর মশাররফ হোসেন স্মৃতি কেন্দ্র, দৌলতদিয়া ঘাট।

শরীয়তপুর
মগর, মহিষারের দীঘি, রাজনগর, কুরাশি, বুড়ির হাটের মসজিদ, হাটুরিয়া জমিদারবাড়ি, রুদ্রকর মঠ, রাম সাধুর আশ্রম, জমিদারবাড়ি, মানসিংহের বাড়ি, শিবলিঙ্গ, সুরেশ্বর দরবার, পন্ডিতসার, ধানুকার মনসাবাড়ি।

শেরপুর
গড় জরিপার দুর্গ , দরবেশ জরিপ শাহের মাজার, বারদুয়ারী মসজিদ, হযরত শাহ কামালের মাজার, শের আলী গাজীর মাজার, কসবার মুগল মসজিদ, ঘাঘরা লস্কর বাড়ী মসজিদ, মাইসাহেবা মসজিদ, নয়আনী জমিদারের নাট মন্দির, আড়াই আনী জমিদার বাড়ি, পৌনে তিন আনী জমিদার বাড়ি, গজনী অবকাশ কেন্দ্র।

টাঙ্গাইল
আতিয়া মসজিদ, শাহ্ আদম কাশ্মিরির মাজার, পরীর দালান, খামারপাড়া মসজিদ ও মাজার, ঝরোকা, সাগরদীঘি, গুপ্তবৃন্দাবন, পাকুটিয়া আশ্রম, ভারতেশ্বরী হোমস, মহেড়া জমিদারবাড়ি/পুলিশ ট্রেনিং সেন্টার, মির্জাপুর ক্যাডেট কলেজ, পাকুল্লা মসজিদ, কুমুদিনী নার্সিং স্কুল/কলেজ, নাগরপুর জমিদারবাড়ি, পুন্ডরীকাক্ষ হাসপাতাল, উপেন্দ্র সরোব, গয়হাটার মঠ, তেবাড়িয়া জামে মসজিদ, পাকুটিয়া জমিদারবাড়ি, বঙ্গবন্ধু সেতু, এলেঙ্গা রিসোর্ট, যমুনা রিসোর্ট, কাদিমহামজানি মসজিদ, ঐতিহ্যবাহী পোড়াবাড়ি, সন্তোষ, করটিয়া সা’দত কলেজ, কুমুদিনী সরকারি কলেজ, বিন্দুবাসিনী বিদ্যালয়, মধুপুর জাতীয় উদ্যান, দোখলা ভিআইপ রেস্ট হাউস, পীরগাছা রাবারবাগান, ভূঞাপুরের নীলকুঠি, শিয়ালকোল বন্দর, ধনবাড়ি মসজিদ ও নবাব প্যালেস, নথখোলা স্মৃতিসৌধ, বাসুলিয়া, রায়বাড়ী, কোকিলা পাবর স্মৃতিসৌধ, মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতিস্তম্ভ।

খুলনা বিভাগ


বাগেরহাট
ষাট গম্বুজ মসজিদ, খানজাহান আলীর (রহ.) মাজার, সিঙ্গাইর মসজিদ, বিবি বেগনী মসজিদ, চুনখোলা মসজিদ, পীর আলী মুহাম্মদ তাহেরের সমাধি, এক গম্বুজ মসজিদ, নয় গম্বুজ মসজিদ, সাবেক ডাঙ্গা পুরাকীর্তি, রণবিজয়পুর মসজিদ, জিন্দাপীর মসজিদ, রেজা খোদা মসজিদ, খানজাহানের বসতভিটা, ঢিবি, কোদলা মঠ, ইংরেজ শাসনের বিরুদ্ধে বিদ্রোহী শহীদ কৃষক রহিমুল্লাহর বাড়ি, মোরেলের স্মৃতিসৌধ, ১৮৬৩ সালে তৎকালীন এসডিও মংলা পোর্ট, চিলা চার্চ, কবি রুদ্র মোহাম্মদ শহীদুল্লাহর সমাধি, প্রফুল্ল ঘোষের বসতবাড়ি, নীলসরোবর, জমিদার ক্ষিতিষ চন্দ্রের বসতবাড়ির ধ্বংসাবশেষ, শাহ আউলিয়াবাগ মাজার, হজরত খানজাহান আলীর (রহ.) সহচর পীর শাহ আউলিয়ার মাজার, নাটমন্দির, রামজয় দত্তের কাছারিবাড়ি। ব্রিটিশ সেনাদের পর্যবেক্ষণ টাওয়ার। কৃষ্ণমূর্তি, গোপাল জিউর মন্দির, লাউপালা, যাত্রাপুর, দুবলার চর, কটকা, কচিখালি, সুন্দরবন।

চুয়াডাঙ্গা
ঘোলদাড়ি জামে মসজিদ, তিয়রবিলা বাদশাহী মসজিদ, আলমডাঙ্গা রেলস্টেশন, হজরত খাজা মালিক উল গাউসের (রহ.) মাজার (গড়াইটুপি অমরাবতী মেলা), দর্শনা কেরু অ্যান্ড কোং লি., দর্শনা রেলস্টেশন, দর্শনা শুল্ক স্টেশন, দর্শনা ইমিগ্রেশন ও কাস্টমস চেকপোস্ট, নাটুদহ আটকবর, নাটুদহ, মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতিস্তম্ভ, চারুলিয়া, কার্পাসডাঙ্গা, তালসারি, দত্তনগর কৃষি খামার, ধোপাখালী মুক্তিযোদ্ধা কবরস্থান, কাশিপুর জমিদারবাড়ি, ধোপাখালী শাহী মসজিদ।

যশোর
হাজী মুহাম্মদ মহসিনের ইমামবাড়ী, মীর্জানগর হাম্মামখানা, ভরত ভায়না মাইকেল মধুসূদন দত্তের বাড়ি, ভাতভিটা, সীতারাম রায়ের দোলমঞ্চ, গাজী-কালু-চম্পাবতীর কবর, বাঘানায়ে খোদা মসজিদ, পাঠাগার মসজিদ, মনোহর মসজিদ, শেখপুরা জামে মসজিদ, শুভরাঢ়া মসজিদ, মীর্জানগর মসজিদ, ঘোপের মসজিদ, শুক্কুর মল্লিকের মসজিদ, নুনগোলা মসজিদ, কায়েমকোলা মসজিদ, বালিয়াডাঙ্গা সর্বজনীন পূজামন্দির, দশ মহাবিদ্যামন্দির, অভয়নগর মন্দির, পঞ্চরত্ন মন্দির, ভুবনেশ্বরী দেবীর মন্দির, রায়গ্রাম জোড়বাংলা মন্দির, লক্ষ্মীনারায়ণের মন্দির, মুড়লি শিবমন্দির, জোড়বাংলার দশভুজার মন্দির, চড়ো শিবমন্দির।

ঝিনাইদহ
নলডাঙ্গা মন্দির, মিয়ার দালান, কেপি বসুর বাড়ি, গোড়ার মসজিদ, মিয়ার দালান, গলাকাটা মসজিদ, জোড়বাংলা মসজিদ, সাতগাছিয়া মসজিদ, জাহাজঘাটা হাসিলবাগ গাজী-কালু-চম্পাবতীর মাজার, বলু দেওয়ানের বাজার, দত্তনগর কৃষি খামার, শৈলকুপা শাহী মসজিদ ও মাজার, শৈলকুপা রামগোপাল মন্দির, মরমি কবি পাঞ্জু শাহের মাজার, শৈলকুপা শাহী মসজিদ, কামান্না ২৭ শহীদের মাজার, সিরাজ সাঁইয়ের মাজার, ঢোলসমুদ্র দীঘি, মল্লিকপুরের এশিয়ার বৃহত্তম বটগাছ।

খুলনা
সুন্দরবন, রেলস্টেশনের কাছে মিস্টার চার্লির কুঠিবাড়ি, দক্ষিণডিহি, পিঠাভোগ, রাড়ুলী, সেনহাটি, বকুলতলা, শিরোমণি, বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমিনের সমাধি সৌধ, চুকনগর, গল্লামারী, খানজাহান আলী কর্তৃক খননকৃত বড় দীঘি, মহিম দাশের বাড়ি, খলিশপুর সত্য আশ্রম।

কুষ্টিয়া
শিলাইদহ কুঠিবাড়ী, লালন শাহের মাজার, মীর মশাররফ হোসেনের বাস্ত্তভিটা, ঝাউদিয়ার শাহী মসজিদ, আড়-য়া পাড়ার নফর শাহের মাজার, কুমারখালী বাজারে দরবেশ সোনা বন্ধুর মাজার এবং সাফিয়ট গ্রামের জঙ্গলী শাহের মাজার, জর্জবাড়ী, মুহিষকুন্ডি নীলকুঠি, কালীদেবী মন্দির, মুক্তিযুদ্ধের স্মারক ভাস্কর্য ‘মুক্তবাংলা’।

মাগুরা
রাজা সীতারাম রায়ের রাজধানীর ধ্বংসাবশেষ, সুলতানী আমলে প্রতিষ্ঠিত মাগুরা আঠারখাদা মঠবাড়ি, সিদ্ধেশ্বরী মঠ, ভাতের ভিটা পুরাকীর্তি, শ্রীপুর জমিদারবাড়ি, মোকাররম আলী (রহ.) দরগাহ, শত্রুজিৎপুর মদনমোহন মন্দির।

মেহেরপুর
মুজিবনগর স্মৃতিসৌধ ও ঐতিহাসিক আম্রকানন, মুজিবনগর মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি কমপ্লেক্স, পৌর ঈদগাহ, মেহেরপুর পৌর কবরস্থান, মেহেরপুর পৌর হল, মেহেরপুর শহীদ স্মৃতিসৌধ, আমদহ গ্রামের স্থাপত্য নিদর্শন, সিদ্ধেশ্বরী কালীমন্দির, আমঝুপি নীলকুঠি, ভাটপাড়ার নীলকুঠি, সাহারবাটি, ভবানন্দপুর মন্দির।

নড়াইল
সুলতান কমপ্লেক্স, বাধাঘাট, নিরিবিলি পিকনিক স্পট, অরুনিমা ইকো পার্ক, চিত্রা রিসোর্ট, বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ নূর মোহাম্মদ শেখ কমপ্লেক্স।

সাতক্ষীরা
সুন্দরবন, মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত, যশোরেশ্বরী মন্দির, হরিচরণ রায়চৌধুরীর জমিদারবাড়ি ও জোড়া শিবমন্দির, যিশুর গির্জা, মোজাফফর গার্ডেন অ্যান্ড রিসোর্ট, মায়ের মন্দির, মায়ি চম্পার দরগা, জোড়া শিবমন্দির, শ্যামসুন্দর মন্দির, চেড়াঘাট কায়েম মসজিদ, তেঁতুলিয়া জামে মসজিদ, গুনাকরকাটি মাজার, বুধহাটার দ্বাদশ শিবকালী মন্দির, টাউন শ্রীপুর, দেবহাটা থানা, প্রবাজপুর মসজিদ, নলতা শরীফ।

0 comments: